চরফ্যাশন প্রতিনিধি:
ভোলার চরফ্যাশনে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে গৃহ নির্মাণ, অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, দুলারহাট থানাধীন নীলকমল ইউনিয়নের চরযমুনা ৪নং ওয়ার্ডে জমি জমা নিয়ে বিরোধ । একই এলাকায় মৃত বেচু গাজীর ছেলে বাবুল বেপারীর দায়ের করা মোকাম চরফ্যাশন যুগ্ন জজ আদালতে দেঃ নং-৩৫/২০২০ মামলা চলমান আছে দীর্ঘদিন যাবৎ বিজ্ঞ আদালত উক্ত জমিতে সকল প্রকার কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেষ আছে। বিজ্ঞ আদালতের নির্দেশ অমান্য করে উক্ত বিবাদীরা দুলাল গংরা জমিতে স্থায়ী স্থাপনা নির্মাণ কার্যক্রম শুরু করেন। সংশ্লিষ্ট মামলার বাদী বাবুল বেপারী জানান, আমাদের সাবেক জেলা বাখেরগঞ্জ, ভোলা থানা লালমোহন হাল থানা/উপজেলাঃ চরফ্যাশন ৩৪ নং তৌজিভুক্ত,জে.এল নং ৭২, মৌজা চর যমুনা মধ্যে এস এ খতিয়ান নং ৩৫২,দাগ নং -১২৯৯-১৩০৮/১৩৫২/১৩৫৩/১৩৫৪/১৩৫৫/১৩০৭__১০২১,তদাধীন দিয়ারা খতিয়ান নং ১৬৮১/২৩৭৩,দাগ নং ২৬৫৫/২৬৬০ উক্ত দাগ খতিয়ানের চরফ্যাশন সাব রেজিষ্ট্রি অফিসের ২০৭১/১৬ নম্বর সাফ কবলা দলিলের "সারে সাত শতাংশ"জমি। উক্ত জমি নিয়ে মামলা মোকাদ্দমা সহ বিবাদীদের সাথে বিরোধীতা চলছে আদালতে। পরবর্তীতে আমি প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্র সংগ্রহ করে আবার আদালতে নিষেধাজ্ঞা আবেদনের প্রেক্ষিতে গত ০৫/১১/২০২০ ইং নভেম্বর বিজ্ঞ আদালত উক্ত জমিতে সকল প্রকার কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নিষেধাজ্ঞা জারি করে আদালত। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আদালতের নোটিশ পাওয়ার পরেও বিবাদীগন নির্মান কাজ শুরু করেছেন। সরেজমিনে দেখা যায় গৃহ নির্মাণ কাজ চলমান। উক্ত বিষয়ে দুলাল গংদের সাথে আলাপ কালে দুলাল বললে তারা আদালতের নোটিশের কথা স্বীকার করে। আদালতের নোটিশে কাজ বন্ধ রাখার কথা কোথাও বলা হয় নাই। তাই আমরা যেহেতু বিজ্ঞ আদালত গত প্রায় ১মাস আগে নিষেধাজ্ঞা খারিজ করেছিলেন সেই অনুবলে আমরা কার্যক্রম শুরু করি। এ বিষয়ে দুলারহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সাথে জানতে চাইলে তিনি বলেন উপরোক্ত বিষয়ে আমার কাছে অভিযোগ নিয়ে আসছিল। এটি দেওয়ানি মামলা বলে আদালতে যাওয়ার পরামর্শ দেয়। আমি এখনো পর্যন্ত আদালতের কোন নির্দেশ পাইনি, আদালতের নির্দেশ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নিব।