অনলাইন ডেস্ক::
ঝালকাঠি জেলার প্রতারক বেবির প্রতারনায় সর্বশান্ত হয়ে নগদ অর্থ গুনতে হচ্ছে ছেলেদের। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ঝালকাঠি জেলার নলছিটি উপজেলার পূর্ব ষাটকানিয়া গ্ৰামের আঃ মোতালেবের কন্যা মোসাম্মৎ বেবি আক্তার গত প্রায় সাত বছর পূর্বে ভোলা জেলার চরফ্যাসন উপজেলাধীন শশীভূষন থানার রসুলপুর ৭ নং ওয়ার্ডের ইসমাইল হাওলাদার এর পুত্র আবুল কালাম এর সাথে বিদেশে থেকে মোবাইলে রং নাম্বারে সম্পর্ক গড়ে তোলেন বেবি, তারই ধারাবাহিকতায় দেশে এসে আবুল কালামের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। তারপর কোন মতে দুই বছর সংসার জীবনে স্বামী কালামের উরশে বেবির গর্ভে একটি কন্যা সন্তান জন্ম নেয়। সেই কন্যা সন্তানের বয়স যখন মাত্র তিন মাস তখন বেবি কালামের সঞ্চিত অর্থ ও সোনা গয়না সহ প্রায় চার লক্ষাধিক টাকা নিয়ে চলে যায় ওমান। সেখানে থেকে শুরু করে আবারো তার নতুন কৌশল।
আবিষ্কার করে বাংলাদেশী যুবক এবং হাতিয়ে নেয় অর্থ! ট্রান্সপার করেন তার একাউন্টে চলে আসেন আবার ও বাংলাদেশে বলে জানান নাম প্রকাশ না করার শর্তে ভূক্তভূগী অনেকে। বেবির বর্তমান স্বামী আবুল কালাম আরও বলেন যে আমার স্ত্রী আমার সাথে সম্পর্ক রাখা অবস্থায় আমার পাশ্ববর্তী মুসলিম ফরাজীর সাথে তার বাড়ীতে দুই রাত থেকে রাত্রী যাপন করে বেবি অবৈধভাবে একজন একজন ভিন পুরুষের সাথে থাকে। এবিষয়ে অভিযুক্ত বেবির সাথে কথা বল্লে সে বলেন যে আমার যে কয়টা বিয়ে হয়েছে সকল পাত্রের কিছু না কিছু সমস্যা ছিল বলে আমাকে আমার অভিভাবকরা ছাড়িয়ে রাখছে। তবে আমার পরবর্তী যে কালামের সাথে বিয়ে হয়েছে আমি সে বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ থাকতে চাই।
আমি শশুর বাড়ী ছিলাম কিন্তু আমাকে তারা খুব নির্যাতনের মাধ্যমে ঘর থেকে বের করে দিয়েছিল তাই আমি বাধ্য হয়ে আমার সংসার টিকিয়ে রাখতে আদালতে একটি যৌতুক মামলা করি। আপনি আপনার পুলিশ ভাইয়ের ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন সেটা কি? উত্তরে সে বলেন যে আমার ভাইয়ের কোন ক্ষমতা নেই আর আমি কোনো রকম অপ-ব্যাবহার ও করিনি। এবং আমার ভাই এ বিষয়ে কিছুই জানেন না।