মুলাদী প্রতিনিধিঃ সত্য সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পর মসজিদের মুসল্লিদের ভুল বুঝিয়ে সংখ্যালঘু কথা বলে প্রতিবাদ করেন মেয়র এর ভাই রবিন মুলাদীতে মুক্তিযোদ্ধাদের কবরস্থানের জন্য বরাদ্ধকৃত জমি মসজিদ কমিটি কর্তৃক বে-দখল দোকান ঘর নির্মান
মুলাদী পৌর এলাকার পূর্ব বন্দরে মুক্তিযোদ্ধাদের কবরস্থানের জন্য বরাদ্ধকৃত জমি জোড়পূর্বক দখল করে দোকান ঘর নির্মান করছেন পূর্ব বাজার জামে মসজিদ(বড় মসজিদ) এর পরিচালনা কমিটি সভাপতি কামরুজ্জামান রবিন। জানা গেছে মুলাদী বন্দরের পূর্ব বাজার গরুর হাট সংলগ্ন সরকারী খাস জমি গত কয়েক বছর পূর্বে তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী অফিস মোঃ ইসরাইল হোসেন বে-দখল থেকে উদ্ধার করে মুক্তিযোদ্ধাদের কবরস্থানের জন্য বরাদ্ধ প্রদান করেন। সেই থেকেই উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বরাদ্ধকৃত কবরস্থানের জায়গা নামক একটি সাইনবোর্ড টানিয়ে রাখেন। গত কয়েকদিন পূর্বে হঠ্যাৎ করে রাতের আধারে বন্দর পরিচালনা কমিটির সভাপতি কামরুজ্জামান রবিন এর নির্দেশে সাইন বোর্ড টি তুলে ফেলে সেই স্থানে দোকান ঘর নির্মানের কাজ আরম্ব করে। আছরের নামাজের পর মসজিদে আসা মুসল্লিদের ভুল বুঝিয়ে বিষয়টি সংখ্যালঘু হিসাবে মেয়র সাহেবের ভাই কামরুজ্জামান রবিন । তৎকালিন উপজেলা নির্বাহী অফিসের বরাদ্ধকৃত জমি ৫ বছর পর দোকান নির্মান করে মসজিদের নামে। সংবাদ পেয়ে আজ বেলা ১১ টায় উপজেলার কর্মরত সাংবাদিকরা ঘটনাস্থলে গিয়ে এর সত্যতা খুজে পায়। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদ এর দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশাসক শুভ্রা দাস জানান, আমি বিষয়টি কিছুক্ষণ আগে জানতে পেরেছি, এবং থানা অফিসার ইনচার্জ কে ঘটনাস্থলে গিয়ে ব্যবস্থা গ্রহন করার নির্দেশ দিয়েছি। অবিলম্বে বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। উপজেলার সাংবাদিক বৃন্দ দের সত্য সংবাদ প্রকাশের কারণে অশালীন ভাষায় গালিগালাজ করেন মেয়র এর লোকজন, তা সাধারণ মানুষের দৃষ্টিগোছর হয়েছে। দোকান ঘর উত্তোলনের কাজে নিয়োজিত মিন্ত্রি চরডিক্রী গ্রামের বিশাই ঘরামীর পুত্র হাকিম ঘরামী বলেন আমাদের জোড় পূর্বক কাজে করতে বাধ্য করছে মেয়র এর ভাই রবিন। আমরা এই করোনার সময় ঘর থেকে বাহির হই না।