মঙ্গলবার, ১লা জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, বিকাল ৪:৩২
শিরোনাম :
সরকারি ক্রয় ব্যবস্থার দক্ষতা বৃদ্ধিতে পটুয়াখালী ভার্সিটিতে: দুইদিনব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু। দুমকিতে চাঁদার টাকা না পেয়ে ইউপি চেয়ারম্যানকে লাঞ্চিত! কাঠালিয়ায় বিএনপির নতুন সদস্য সংগ্রহ ও সদস্য নবায়ন কার্যক্রম উদ্বোধন ফরম বিতরন ও আলোচনা সভা নলছিটিতে বিশ্ব তামাক দিবস উপলক্ষে সম্পৃক্তকরণ সভা অনুষ্ঠিত বিএনপি নেতা মাহাবুবুল হক নান্নুর ঈদের শুভেচ্ছা এবং ঐক্যের আহ্বান ঝালকাঠিতে ব্র্যাকের সামাজিক ক্ষমতায়ন ও আইনী সুরক্ষা কর্মসূচি পালিত বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন পরিবর্তনের দাবীতে নলছিটিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত নলছিটির জুলফিকার আলি ভূট্টো কলেজের অধ্যক্ষর বিদায়ী সংবর্ধনা অধ্যাপক ড. মোঃ জিল্লুর রহমান ক্যান্সারে আক্রান্ত ; লাইফ সাপোর্টে আছেন পবিপ্রবিতে- দেয়াল ধসে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের কারণ জানালেন শিক্ষামন্ত্রী

অনলাইন ডেস্ক

আগামী দুই সপ্তাহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। শুক্রবার (২১ জানুয়ারি) সকালে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এক নির্দেশনায় জানানো হয়, স্কুল ও কলেজ এবং সমমানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। আর বিশ্ববিদ্যালয় নিজ নিজ ক্ষেত্রে অনুরূপ সিদ্ধান্ত নেবে।

শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর মতিঝিলে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডে এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দুই সপ্তাহের জন্য বন্ধের কারণ জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।

তিনি জানান, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ এখন শিশুদের মধ্যে ঘটছে। এটি আগে ছিল না। এটা আমলে নিতে হয়েছে। মাঠের চিত্রের ওপর ভিত্তি করেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

শিক্ষামন্ত্রী জানান, বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালকের সঙ্গে হাসপাতালের পরিস্থিতি নিয়ে তার কথা হয়। এখন শিশুদের মধ্যে সংক্রমণ ঘটছে। এ নিয়ে তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের সঙ্গে কথা বলেছেন। এরপরই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের সিদ্ধান্ত হয়।

তিনি বলেন, পরিস্থিতি সার্বক্ষণিক নজরে রাখা হবে, যখনই মনে হবে ক্লাসরুমে ফিরে যাওয়া সম্ভব, তখনই ফিরে যাওয়া হবে।

এর আগে শুক্রবার (২১ জানুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর মহাখালীতে স্বাস্থ্য অধিদফতরে করোনার সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিফিংকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, শুক্রবার ২১ জানুয়ারি থেকে ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে।

তিনি বলেন, সামাজিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে ১০০ জনের বেশি লোক অংশ নিতে পারবে না। সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান অর্ধেক জনবল নিয়ে চলবে। এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে।

মন্ত্রী বলেন, করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় আমরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলেছিলাম। সব অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বজায় রেখেছিলাম। কিন্তু ইদানীং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে করোনা সংক্রমণের হার বেড়ে যাচ্ছে। তাই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা