শনিবার, ১৬ই আগস্ট, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, দুপুর ২:০২
শিরোনাম :
জুলাই সনদ পুরোপুরি আইনিভাবে প্রকাশের পর নির্বাচনের দাবি ইসলামী আন্দোলনের দুমকী উপজেলায় মাদক বিরোধে ছুরির কোপ: আহত যুবক বরিশালে রেফার। বরিশালে সাংবাদিকদের সাথে জামায়াত নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত জুলাই আন্দোলনে শহীদ নলছিটির সাহসী সন্তান সেলিম তালুকদারের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী বরিশালের উজিরপুরে একমাত্র ছেলের ছুরিকাঘাতে বাবা নিহত! ভোলায় পাঁচ দিন ধরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকে বিয়ের দাবিতে অনশনে বসেন বৈষম্যবিরোধী নেত্রী ময়ূরপঙ্খী অ্যাওয়ার্ড পেলেন ‘বাংলার মিস্টার বিন’ খ্যাত রাশেদ সিকদার ঝালকাঠি জেলা বিএনপি’র উদ্যোগে সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রম দুমকি উপজেলায়, ভয়াবহ রূপ নিয়েছে মাদক ব্যবসা ও সেবন।। ঢাকাস্থ্য দপদপিয়া ইউনিয়ন কল্যাণ সোসাইটির নতুন কমিটি গঠন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও ঈদ পূর্ন মিলন অনুষ্ঠান

বাড়ির কর আদায়ে পুলিশের ডাটাবেজ ব্যবহার করবে এনবিআর

ডেক্স রিপোর্টঃ

নতুন করদাতা সংগ্রহ বা রাজধানীসহ শহরের বাড়ির মালিকদের করের আওতায় আনার লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) পুলিশের ডাটাবেজ ব্যবহারের চিন্তাভাবনা করছে।

বাসস জানায়, অপরাধীদের শনাক্ত করতে পুলিশের তৈরি করা এই ডাটাবেজে বাড়ির মালিকের তথ্য রয়েছে।

ইতোমধ্যে রাজধানীসহ আরও কয়েকটি বড় শহরে পুলিশ এ ধরনের ডাটাবেজ তৈরি করেছে। এতে অন্যান্য তথ্যের পাশাপাশি বাড়ির মালিক, ভবন মালিক, ভাড়াটিয়া, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও দোকান মালিকের তথ্য রয়েছে। অর্থাৎ কারা বাড়ির মালিক সেই তথ্য এই ডাটাবেজ থেকে সহজে নিতে পারবে কর কর্তৃপক্ষ।

এ বিষয়ে এনবিআরের একজন কর্মকর্তা বাসসকে বলেন, “আয়কর অধ্যাদেশের ১৮৪ ধারার ই উপধারায় বলা আছে- কর কর্তৃপক্ষ সরকারের অন্য কোনো সংস্থার কাছে সহায়তা চাইলে, তারা সেই সহায়তা প্রদান করবে।”
“সুতরাং বাড়ির মালিকের তথ্য পেতে আমরা পুলিশের ডাটাবেজ ব্যবহার করতে পারি। এখান থেকে আমরা, কারা বাড়ির মালিক সেই তথ্য সহজে পেয়ে যাব” যোগ করেন তিনি।

ওই কর্মকর্তা বলেন, শহরের বাড়ির মালিকদের করের আওতায় আনতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হলেও কার্যত খুব বেশি ফল আসেনি। ঢাকাসহ অন্যান্য বড় শহরের অধিকাংশ বাড়ির মালিক এখনো করজালের বাইরে রয়ে গেছে।

তার মতে, পুলিশের ডাটাবেজ ব্যবহার করলে বাড়ির মালিকদের শনাক্তকরণ যেমন সহজ হবে, তেমনি তাদেরকে করজালের আওতায় আনা যাবে।

এনবিআরের এই কর্মকর্তা মনে করেন, বড় বড় শহরের অধিকাংশ বাড়ির মালিক অবশ্যই করযোগ্য। তাই, পুলিশের ডাটাবেজ অনুযায়ী বাড়ির মালিকদের মধ্যে যারা করযোগ্য তাদেরকে যদি করের আওতায় আনা যায়, তাহলে অল্প সময়ের ব্যবধানে করদাতার সংখ্যা ৫০ লাখে উন্নীত হবে।

অবশ্য নতুন করদাতা সংগ্রহে পুলিশের ডাটাবেজ ব্যবহারের চিন্তাভাবনা করলেও এনবিআর এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেনি বলে তিনি জানান।

পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্যমতে, অপরাধী শনাক্তকরণে ঢাকা মহানগরীসহ আরও কয়েকটি বড় শহরে নাগরিকদের তথ্য নিয়ে পুলিশ ডাটাবেজ তৈরি করেছে। পর্যায়ক্রমে অন্যান্য শহরেও ডাটাবেজ তৈরি করা হবে।

সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা