বুধবার, ২রা জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, রাত ১:৩৪
শিরোনাম :
সরকারি ক্রয় ব্যবস্থার দক্ষতা বৃদ্ধিতে পটুয়াখালী ভার্সিটিতে: দুইদিনব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু। দুমকিতে চাঁদার টাকা না পেয়ে ইউপি চেয়ারম্যানকে লাঞ্চিত! কাঠালিয়ায় বিএনপির নতুন সদস্য সংগ্রহ ও সদস্য নবায়ন কার্যক্রম উদ্বোধন ফরম বিতরন ও আলোচনা সভা নলছিটিতে বিশ্ব তামাক দিবস উপলক্ষে সম্পৃক্তকরণ সভা অনুষ্ঠিত বিএনপি নেতা মাহাবুবুল হক নান্নুর ঈদের শুভেচ্ছা এবং ঐক্যের আহ্বান ঝালকাঠিতে ব্র্যাকের সামাজিক ক্ষমতায়ন ও আইনী সুরক্ষা কর্মসূচি পালিত বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন পরিবর্তনের দাবীতে নলছিটিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত নলছিটির জুলফিকার আলি ভূট্টো কলেজের অধ্যক্ষর বিদায়ী সংবর্ধনা অধ্যাপক ড. মোঃ জিল্লুর রহমান ক্যান্সারে আক্রান্ত ; লাইফ সাপোর্টে আছেন পবিপ্রবিতে- দেয়াল ধসে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

করোনার ভারতীয় ধরনকে ‘বৈশ্বিক উদ্বেগ’ আখ্যা দিল ডব্লিউএইচও

অনলাইন ডেস্ক:;

করোনায় ভারতজুড়ে বিপর্যয়ের জন্য যে ধরনটিকে দায়ী করা হচ্ছে, সেটিকে বৈশ্বিক উদ্বেগ বলে আখ্যায়িত করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। সোমবার (১০ মে) এক সংবাদ সম্মেলনে ভারতীয় ধরনটি নিয়ে এমন সতর্কবার্তা দিয়েছে তারা। বিবিসির খবরে এমন তথ্য জানা গেছে।

সংস্থাটি বলছে, প্রাথমিক গবেষণায় আমাদের এমনটিই মনে হচ্ছে। অনান্য ধরনের চেয়ে বি.১.৬১৭ রূপান্তরিত ধরনের প্রাদুর্ভাব দ্রুত গতিতে ছড়াচ্ছে। এ নিয়ে আরও গবেষণা হওয়া দরকার।

এখন পর্যন্ত বিশ্বের ৩০টিরও বেশি দেশে এই সংক্রমণ ছড়িয়েছে। এটার তিনটি ‘সাব টাইপ’র মধ্যে একটি বাংলাদেশেও শনাক্ত হয়েছে। এছাড়া যুক্তরাজ্য, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ব্রাজিলের তিনটি ধরনকে এই তকমা দেওয়া হয়েছে।

প্রায় দেড় বছর আগে চীনের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়া ভাইরাসটি প্রতিনিয়ত রূপ বদল করে যাচ্ছে। এর মধ্যে গত বছর ভারতে যে পরিবর্তিত রূপ শনাক্ত হয়েছে তার আনুষ্ঠানিক নাম বি.১.৬১৭।

সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কারিগরি কমিটির প্রধান মারিয়া ফন কারখোভ বলেন, আমরা বিশ্বজুড়ে একে ভ্যারিয়েন্ট অব কনসার্ন হিসেবে চিহ্নিত করেছি।

প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে করোনাভাইরাসের এই ধরনটির অতি সংক্রামক হওয়ার ইঙ্গিত মিলেছে বলেও তিনি জানান। মহামারিতে বিপর্যস্ত ভারতে বিশ্বে দৈনিক আক্রান্ত ও মৃত্যুতে রেকর্ডের পর রেকর্ড হচ্ছে ভারতে। এজন্য বি.১.৬১৭ কেই দায়ী করা হচ্ছে।

বেশ কয়েকটি বৈশিষ্ট্যে দেখা গেলে একটি ধরনকে উদ্বেগের বলা হয়। যেমন— সহজে সংক্রমণ, মারাত্মক অসুস্থতা, অ্যান্টিবডিতে ভাইরাসের নিষ্ক্রিয়করণ ক্ষমতা কমে যাওয়া কিংবা চিকিৎসা ও টিকার কার্যকারিতা কমে আসে।

সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা