মঙ্গলবার, ১লা জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, দুপুর ১:২১
শিরোনাম :
সরকারি ক্রয় ব্যবস্থার দক্ষতা বৃদ্ধিতে পটুয়াখালী ভার্সিটিতে: দুইদিনব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু। দুমকিতে চাঁদার টাকা না পেয়ে ইউপি চেয়ারম্যানকে লাঞ্চিত! কাঠালিয়ায় বিএনপির নতুন সদস্য সংগ্রহ ও সদস্য নবায়ন কার্যক্রম উদ্বোধন ফরম বিতরন ও আলোচনা সভা নলছিটিতে বিশ্ব তামাক দিবস উপলক্ষে সম্পৃক্তকরণ সভা অনুষ্ঠিত বিএনপি নেতা মাহাবুবুল হক নান্নুর ঈদের শুভেচ্ছা এবং ঐক্যের আহ্বান ঝালকাঠিতে ব্র্যাকের সামাজিক ক্ষমতায়ন ও আইনী সুরক্ষা কর্মসূচি পালিত বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন পরিবর্তনের দাবীতে নলছিটিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত নলছিটির জুলফিকার আলি ভূট্টো কলেজের অধ্যক্ষর বিদায়ী সংবর্ধনা অধ্যাপক ড. মোঃ জিল্লুর রহমান ক্যান্সারে আক্রান্ত ; লাইফ সাপোর্টে আছেন পবিপ্রবিতে- দেয়াল ধসে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

বন্ধ থাকবে সব কোচিং সেন্টার

অনলাইন ডেস্ক:

স্কুল-কলেজের পাশাপাশি সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। শুক্রবার (২১ জানুয়ারি) রাজধানীর জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডে (এনসিটিবি) অনুষ্ঠিত এক আলোচনা সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ক্লাস-পরীক্ষার পাশাপাশি সকল কোচিং সেন্টারও বন্ধ থাকবে। কারণ সেখানেও শিক্ষার্থীদের সমাবেশ ঘটে।’

ডা. দীপু মনি বলেন, ‘শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এবং শিক্ষা অফিসের কার্যালয় খোলা থাকবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সেখানে কাজ চলবে। আমাদের টিকাদান কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। যতদ্রুত সম্ভব টিকা দেওয়া হবে।’

তিনি বলেন, ‘হঠাৎ করেই শিশুদের মধ্যে সংক্রমণ বেড়ে যাচ্ছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কারণে সংক্রমণটা বেড়ে যেন না যায় সে জন্যই বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। পরিস্থিতি বিবেচনা করে পরবর্তী সময়ে সিদ্ধান্ত নেবো। যেখানে যেভাবে অনলাইনে ক্লাস নেওয়া সম্ভব আমরা নেবো।’

‘আমরা যে খুশি মনে সিদ্ধান্তটা নিয়েছি তা মনে করার কোনও কারণ নেই। আমরা বাধ্য হয়েই সিদ্ধান্তটা নিয়েছি। স্বাস্থ্যবিধি প্রত্যেকে মানলে এই অবস্থা হতো না। আমরা পরিস্থিতি সার্বক্ষণিক নজরে রাখছি, যখনই উন্নতি হবে তখনই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হবে।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ক্লাসের বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিজেরা সিদ্ধান্ত নিয়ে চলে। তারা নিজস্ব পদ্ধতিতে অনলাইনে ক্লাস চালাতে পারবেন। যত ভালোভাবে সম্ভব স্বাস্থ্যবিধি মানবেন।’

এদিকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, সংক্রমণ কমানোর জন্য আরও কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে। দেশে পরিবহন ও সামাজিক অনুষ্ঠানে প্রচুর সংখ্যক লোক চলাচল করছে। এতে করোনা সংক্রমণ বাড়ছে। তাই সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, কোনো অনুষ্ঠানে ১০০ জনের বেশি লোক থাকতে পারবে না। এবং যারা আসবে, তাদের টিকার সদন এবং করোনা পরীক্ষা করা থাকতে হবে। যানবাহনে ওঠার ক্ষেত্রেও একই বিষয় প্রয়োজন হবে।

এছাড়া, সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান অর্ধেক জনবল নিয়ে চলবে। এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে। শিগগিরই প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।

সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা