বৃহস্পতিবার, ২৫শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, রাত ৮:৫৫
শিরোনাম :
নেছারাবাদ সাগরকান্দার কুখ্যাত ডাকাত রুবেল খুলনায় আটক উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত ডাক্তারের অবহেলায় নবজাতক মৃত্যুর অভিযোগ জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে নারী সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষ‍্যে নেছারাবাদ উপজেলায় মতবিনিময় সভা বরিশালে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহিদ দিবসের কর্মসূচি প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে আশ্রয় নিল ১৪ মিয়ানমার সেনা জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে মারার দল বিএনপি: শেখ ফজলে শামস পরশ বিআইডব্লিউটিএ’র গুদামের আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সার্ভিসের সাতটি ইউনিট অগ্রণী ব্যাংক ৯৭৫ তম রায়পুরা শাখার উদ্বোধন আসন্ন রায়পুরা পৌরসভা নির্বাচনে ২নং ওয়ার্ডে মোঃ বাহাউদ্দীনকে কাউন্সিলর করতে চান “ওয়ার্ডবাসী”

মুষলধারে বৃষ্টি, ভোগান্তিতে নানা শ্রেণি পেশার মানুষ

বরিশাল ব্যুরো ::

দেশের দক্ষিণাঞ্চল তথা বরিশাল জেলাতেও হচ্ছে মুষলধারে বৃষ্টি। এতে ভোগান্তিতে পড়েছে খেটে খাওয়াসহ নানা শ্রেণি পেশার মানুষ। গত মঙ্গলবার সকাল থেকেই মেঘে ঢেকে যায় আকাশ। এর পর থেকে শুরু হয় মুষলধারে বৃষ্টি কখনো বাতাস। থেমে থেমে একটানা তিনদিন যাবদ চলে আসছে এই বৃষ্টি ও পচুর বাতাস। একদিকে নদীর পানি বৃদ্ধি অন্যদিকে বৃষ্টি পানি এতে করে শহরের নিম্ন অঞ্চল তলিয়ে যাবার অতিক্রম প্রায়। বরিশালের নৌ বন্দরকে তিন নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। সাগরে লঘুচাপের কারনে সৃষ্টির এই পূর্বাভাসের, আরও বাড়তে পারে বৃষ্টি এমনটাই জানিয়েছেন বরিশাল আবহাওয়া অফিস। নগরীর বিভিন্ন এলাকার সড়ক প্রবল বৃষ্টির পানিতে অবরুদ্ধ হয়ে আছে। এসময়,আবহাওয়া অফিস আরও জানায়, সকাল থেকে হালকা
বাতাস ছিল। কিন্তু বেলা বাড়ার সাথে সাথে জেলার বিভিন্ন এলাকায় মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে । আরো এক- দুইদিন বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে ভোগান্তিতে পড়তে হয় খেটে খাওয়া মানুষদেরকে। একদিকে লকডাউন অন্যদিকে টানা বৃষ্টি দুইয়ে মিলে বিপাকে পড়েন নানা শ্রেণি পেশার মানুষ । সরকারি বেসরকারী চাকরি জীবিরাও পায়ে হেটে অফিসে যেতে দেখা যায়। নগরীর জিয়া সড়ক এলাকার মরিয়ম বিবি জানান,আমি অফিসে যাওয়ার জন্য বের হইছি কিন্তু রিক্সা নাই বললেই চলে। দুই একটা পেলেও ভাড়া নিচ্ছে দ্বিগুণের বেশি, কিছু করার নেই যেতে তো হবে। অন্যদিকে রিক্সা চালক মতলব ও সজীব বলেন, ঘরে বাজার নেই তাই বের হইছিলাম পচুর বৃষ্টি কারনে রোডে কাষ্টমার বের হয়নি। তাছাড়া বৃষ্টিওতো থামতেছে না। অন্যদিকে সরকারের দেয়া লকডাউনের কারনেও লোকজন এমনিতে কম বের হয়। চৌমাথা এলাকার এক দিনমজুর রিয়াজ বলেন, বৃষ্টি উপেক্ষা করে কাজের জন্য বের হইছিলাম। কিন্তু কোনো কাজ পাই নাই। ঘরে ৪-৫ জন লোক খাওয়াইয়া কিকরমু বুজতে পারছিনা। এই বলে তার মুখ মলিন হয়ে চোখে পানি এসে যায়।

সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা