বুধবার, ১৬ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, রাত ১:১০
শিরোনাম :
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যার প্রতিবাদে পটুয়াখালী ভার্সিটিতে বিক্ষোভ মিছিল। নলছিটিতে মা ও ছেলের ইসলাম ধর্ম গ্রহণ জুলাই গন অভ্যুত্থানে পুলিশের গুলিতে আহত বেলালকে সরকারি সহায়তার চেক প্রদান। ভাবির সঙ্গে পরকিয়া, যৌতুকের দাবিতে শিশু সন্তানসহ ঘরছাড়া স্ত্রী সরকারি ক্রয় ব্যবস্থার দক্ষতা বৃদ্ধিতে পটুয়াখালী ভার্সিটিতে: দুইদিনব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু। দুমকিতে চাঁদার টাকা না পেয়ে ইউপি চেয়ারম্যানকে লাঞ্চিত! কাঠালিয়ায় বিএনপির নতুন সদস্য সংগ্রহ ও সদস্য নবায়ন কার্যক্রম উদ্বোধন ফরম বিতরন ও আলোচনা সভা নলছিটিতে বিশ্ব তামাক দিবস উপলক্ষে সম্পৃক্তকরণ সভা অনুষ্ঠিত বিএনপি নেতা মাহাবুবুল হক নান্নুর ঈদের শুভেচ্ছা এবং ঐক্যের আহ্বান ঝালকাঠিতে ব্র্যাকের সামাজিক ক্ষমতায়ন ও আইনী সুরক্ষা কর্মসূচি পালিত

মুষলধারে বৃষ্টি, ভোগান্তিতে নানা শ্রেণি পেশার মানুষ

বরিশাল ব্যুরো ::

দেশের দক্ষিণাঞ্চল তথা বরিশাল জেলাতেও হচ্ছে মুষলধারে বৃষ্টি। এতে ভোগান্তিতে পড়েছে খেটে খাওয়াসহ নানা শ্রেণি পেশার মানুষ। গত মঙ্গলবার সকাল থেকেই মেঘে ঢেকে যায় আকাশ। এর পর থেকে শুরু হয় মুষলধারে বৃষ্টি কখনো বাতাস। থেমে থেমে একটানা তিনদিন যাবদ চলে আসছে এই বৃষ্টি ও পচুর বাতাস। একদিকে নদীর পানি বৃদ্ধি অন্যদিকে বৃষ্টি পানি এতে করে শহরের নিম্ন অঞ্চল তলিয়ে যাবার অতিক্রম প্রায়। বরিশালের নৌ বন্দরকে তিন নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। সাগরে লঘুচাপের কারনে সৃষ্টির এই পূর্বাভাসের, আরও বাড়তে পারে বৃষ্টি এমনটাই জানিয়েছেন বরিশাল আবহাওয়া অফিস। নগরীর বিভিন্ন এলাকার সড়ক প্রবল বৃষ্টির পানিতে অবরুদ্ধ হয়ে আছে। এসময়,আবহাওয়া অফিস আরও জানায়, সকাল থেকে হালকা
বাতাস ছিল। কিন্তু বেলা বাড়ার সাথে সাথে জেলার বিভিন্ন এলাকায় মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে । আরো এক- দুইদিন বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে ভোগান্তিতে পড়তে হয় খেটে খাওয়া মানুষদেরকে। একদিকে লকডাউন অন্যদিকে টানা বৃষ্টি দুইয়ে মিলে বিপাকে পড়েন নানা শ্রেণি পেশার মানুষ । সরকারি বেসরকারী চাকরি জীবিরাও পায়ে হেটে অফিসে যেতে দেখা যায়। নগরীর জিয়া সড়ক এলাকার মরিয়ম বিবি জানান,আমি অফিসে যাওয়ার জন্য বের হইছি কিন্তু রিক্সা নাই বললেই চলে। দুই একটা পেলেও ভাড়া নিচ্ছে দ্বিগুণের বেশি, কিছু করার নেই যেতে তো হবে। অন্যদিকে রিক্সা চালক মতলব ও সজীব বলেন, ঘরে বাজার নেই তাই বের হইছিলাম পচুর বৃষ্টি কারনে রোডে কাষ্টমার বের হয়নি। তাছাড়া বৃষ্টিওতো থামতেছে না। অন্যদিকে সরকারের দেয়া লকডাউনের কারনেও লোকজন এমনিতে কম বের হয়। চৌমাথা এলাকার এক দিনমজুর রিয়াজ বলেন, বৃষ্টি উপেক্ষা করে কাজের জন্য বের হইছিলাম। কিন্তু কোনো কাজ পাই নাই। ঘরে ৪-৫ জন লোক খাওয়াইয়া কিকরমু বুজতে পারছিনা। এই বলে তার মুখ মলিন হয়ে চোখে পানি এসে যায়।

সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা