বুধবার, ২রা জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, সকাল ১১:২৪
শিরোনাম :
সরকারি ক্রয় ব্যবস্থার দক্ষতা বৃদ্ধিতে পটুয়াখালী ভার্সিটিতে: দুইদিনব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু। দুমকিতে চাঁদার টাকা না পেয়ে ইউপি চেয়ারম্যানকে লাঞ্চিত! কাঠালিয়ায় বিএনপির নতুন সদস্য সংগ্রহ ও সদস্য নবায়ন কার্যক্রম উদ্বোধন ফরম বিতরন ও আলোচনা সভা নলছিটিতে বিশ্ব তামাক দিবস উপলক্ষে সম্পৃক্তকরণ সভা অনুষ্ঠিত বিএনপি নেতা মাহাবুবুল হক নান্নুর ঈদের শুভেচ্ছা এবং ঐক্যের আহ্বান ঝালকাঠিতে ব্র্যাকের সামাজিক ক্ষমতায়ন ও আইনী সুরক্ষা কর্মসূচি পালিত বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন পরিবর্তনের দাবীতে নলছিটিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত নলছিটির জুলফিকার আলি ভূট্টো কলেজের অধ্যক্ষর বিদায়ী সংবর্ধনা অধ্যাপক ড. মোঃ জিল্লুর রহমান ক্যান্সারে আক্রান্ত ; লাইফ সাপোর্টে আছেন পবিপ্রবিতে- দেয়াল ধসে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

দেশে একটি মানুষও দরিদ্র থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী

 অনলাইন ডেক্স::

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশে একটি মানুষও দরিদ্র থাকবে না। মাঠ প্রশাসনকে এসব বিষয়ে ভূমিকা রাখতে হবে।

মঙ্গলবার (১৮ জানুয়ারি) সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলন উদ্বোধনকালে এই কথা বলেন।

তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের স্বাধীন দেশ দিয়ে গেছেন। আমরা সেই দেশকে সমৃদ্ধির দিকে নিয়ে যাচ্ছি। জাতির পিতা স্বপ্ন দেখেছিলেন- এ দেশে কোনো মানুষ ভিক্ষাবৃত্তি করবে না। আমরা সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে কাজ করছি। দেশে একটি মানুষও দরিদ্র থাকবে না। মাঠ প্রশাসনকে এসব বিষয়ে ভূমিকা রাখতে হবে।

এসময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, টানা ১৩ বছর ক্ষমতায় থাকায় দেশে উন্নয়ন হচ্ছে। আওয়ামী লীগ সরকারে আসার পর সরকারি চাকরিজীবীদের সুযোগ-সুবিধা বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। তাদের দায়িত্বও বেড়েছে।

প্রধানমন্ত্রী জেলা প্রশাসকদের উদ্দেশে বলেন, সেবা নিতে এসে কোনো মানুষ যেন হয়রানির শিকার না হন। শুদ্ধাচার বাস্তবায়নের পাশাপাশি দুর্নীতি প্রতিরোধে সোচ্চার হতে হবে।

মুক্তিযোদ্ধা পরিবার নিয়ে তিনি বলেন, শহিদ পরিবার কিংবা মুক্তিযোদ্ধা পরিবার অথবা গণহত্যার শিকার পরিবার ভিক্ষা করে জীবন নির্বাহ করবে, তা আমি দেখতে চাই না। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের যথাযথ ভূমিকা রাখতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, স্বাস্থ্য সচেতনতা মানতে এখন সবারমধ্যেই অনীহা দেখা যাচ্ছে। সরকারি নির্দেশনা অধিকাংশ মানুষই মানছে না। ফলে শনাক্ত-মৃত্যু অনেক বেড়েছে। এ অবস্থায় স্বাস্থ্যবিধি মানতে সবাইকে অনুরোধ করার পাশাপাশি জেলা প্রশাসকদেরও নির্দেশনা দেন।

ডিসি সম্মেলনে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস ও চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার। পরে মাঠ পর্যায়ে প্রশাসনের কার্যক্রমের ওপর একটি ভিডিও ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়। এরপর প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণ দেন।

এবার ডিসি সম্মেলনের ভেন্যু রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তন। মহামারির কারণে দুই বছর পর এই সম্মেলন হচ্ছে। সম্মেলন শেষ হবে ২০ জানুয়ারি।

সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা