শনিবার, ২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, সকাল ৯:৫১
শিরোনাম :
নেছারাবাদ সাগরকান্দার কুখ্যাত ডাকাত রুবেল খুলনায় আটক উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত ডাক্তারের অবহেলায় নবজাতক মৃত্যুর অভিযোগ জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে নারী সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষ‍্যে নেছারাবাদ উপজেলায় মতবিনিময় সভা বরিশালে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহিদ দিবসের কর্মসূচি প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে আশ্রয় নিল ১৪ মিয়ানমার সেনা জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে মারার দল বিএনপি: শেখ ফজলে শামস পরশ বিআইডব্লিউটিএ’র গুদামের আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সার্ভিসের সাতটি ইউনিট অগ্রণী ব্যাংক ৯৭৫ তম রায়পুরা শাখার উদ্বোধন আসন্ন রায়পুরা পৌরসভা নির্বাচনে ২নং ওয়ার্ডে মোঃ বাহাউদ্দীনকে কাউন্সিলর করতে চান “ওয়ার্ডবাসী”

গাজীপুরের সড়কে সচিব

অনলাইন ডেস্ক :
ঈদযাত্রায় এবার অন্যান্যবারের চেয়ে বেশি মানুষ বাড়ি যাবে। সে ক্ষেত্রে যানজটের আশঙ্কা করে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব মো. নজরুল ইসলাম বলেন, বিআরটি একটি চলমান প্রকল্প, আর চলমান প্রকল্পে কিছু সমস্যা থাকে। ঈদের প্রাক্কালে নির্মাণকাজের জন্য যেন ট্রাফিক কনজেশন (যানজট) না হয়, এটাকে সহনীয় মাত্রায় রাখতে মন্ত্রী এবং সরকার জোর দিয়েছেন। এ ছাড়া যানজটপ্রবণ এলাকাগুলো চিহ্নিত করে প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের জানানো হয়েছে।

শনিবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় বিআরটি এবং নাওজোড় এলাকায় সাসেক প্রকল্প পরিদর্শন করে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন। এ সময় সচিবের সঙ্গে প্রধান প্রকৌশলী মো. মনির হোসেন পাঠান, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী সবুজ উদ্দিন খান, বিআরটি প্রকল্প পরিচালক ইলিয়াস আহমেদ, গাজীপুর সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী শরীফুল আলম, জিএমপির উপকমিশনার (ট্রাফিক) আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ সড়ক ও জনপথ বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগেও সড়ক বিভাগের একটি দল মহাসড়ক পরিদর্শন করে গেছে। কোথায় কোথায় খানাখন্দক বা অন্য কোনো সমস্যা আছে তারা সেগুলো চিহ্নিত করেছে এবং সেই অনুযায়ী সংস্কারকাজ হচ্ছে বলেও জানান সচিব।

ঈদে ফিটনেসবিহীন গাড়ি চলাচলের বিষয়ে সচিব বলেন, মহাসড়কে এসব গাড়ি চলাচল বন্ধে রুটিন ওয়ার্ক হিসেবে হাইওয়ে পুলিশ কাজ করছে। বিআরটিএ-র নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হচ্ছে।

তবে আশঙ্কার বিষয় হচ্ছে, পোশাক কারখানা একযোগে ছুটি হলে পোশাক শ্রমিকরা যেনতেনভাবে বাড়ি ফিরতে চান। সে ক্ষেত্রে অসাধু তৎপরতা বাড়ে এবং ফিটনেসবিহীন গাড়ি রাস্তায় আনা হয়। পোশাক কারখানাগুলো ধাপে ধাপে ছুটি হলে এ সমস্যা থাকবে না।

সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা