বুধবার, ২রা জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, সকাল ১১:৪৭
শিরোনাম :
সরকারি ক্রয় ব্যবস্থার দক্ষতা বৃদ্ধিতে পটুয়াখালী ভার্সিটিতে: দুইদিনব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু। দুমকিতে চাঁদার টাকা না পেয়ে ইউপি চেয়ারম্যানকে লাঞ্চিত! কাঠালিয়ায় বিএনপির নতুন সদস্য সংগ্রহ ও সদস্য নবায়ন কার্যক্রম উদ্বোধন ফরম বিতরন ও আলোচনা সভা নলছিটিতে বিশ্ব তামাক দিবস উপলক্ষে সম্পৃক্তকরণ সভা অনুষ্ঠিত বিএনপি নেতা মাহাবুবুল হক নান্নুর ঈদের শুভেচ্ছা এবং ঐক্যের আহ্বান ঝালকাঠিতে ব্র্যাকের সামাজিক ক্ষমতায়ন ও আইনী সুরক্ষা কর্মসূচি পালিত বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন পরিবর্তনের দাবীতে নলছিটিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত নলছিটির জুলফিকার আলি ভূট্টো কলেজের অধ্যক্ষর বিদায়ী সংবর্ধনা অধ্যাপক ড. মোঃ জিল্লুর রহমান ক্যান্সারে আক্রান্ত ; লাইফ সাপোর্টে আছেন পবিপ্রবিতে- দেয়াল ধসে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

বরিশাল বিভাগে মোট আক্রান্ত ৪০৫, নতুন করে ২১ জনের করোনা শনাক্ত

বিজলী ডেক্স:

বরিশাল বিভাগে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ২১ জনের শরীরে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে এই বিভাগে কোভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা ৪০০ ছাড়াল।

বিভাগীয় স্বাস্থ্য কার্যালয় সূত্রে জানা গেছ, গত ৯ এপ্রিল থেকে আজ বুধবার পর্যন্ত বিভাগের ছয় জেলায় ৪০৫ জনের করোনা সংক্রমণ শনাক্ত হলো। এর মধ্যে গত আট দিনেই শনাক্ত হয়েছে ১৫৮ জনের, যা মোট শনাক্তের ৩৯ দশমিক শূন্য ১ ভাগ। এর মধ্যে মারা গেছেন ৯ জন। বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক শ্যামল কৃষ্ণ মণ্ডল বুধবার সকালে বিষয়টি প্রথম আলোকে নিশ্চিত করেন।

বিভাগীয় স্বাস্থ্য কার্যালয় সূত্র জানায়, বিভাগের ছয় জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ২১ জনসহ মোট শনাক্ত হওয়া কোভিড-১৯ রোগীর সংখ্যা ৪০৫ জন। এর মধ্যে আক্রান্তের দিক থেকে সর্বোচ্চে রয়েছে বরিশাল জেলা। এই জেলায় আক্রান্ত ১৯০ জন। এত দিন বরগুনা দ্বিতীয় অবস্থানে থাকলেও এখন পিরোজপুর দ্বিতীয় অবস্থানে উঠে এসেছে। এই জেলায় আক্রান্ত ৬৪ জন। এরপর বরগুনায় ৫৫ জন, পটুয়াখালীতে ৪৩ জন, ঝালকাঠিতে ৩৮ জন ও ভোলায় ২৩ জন।

স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে, গত ৯ এপ্রিল বরগুনা ও পটুয়াখালী জেলায় করোনায় সংক্রমিত দুজন রোগীর মৃত্যুর মধ্য দিয়ে এই বিভাগে প্রথম করোনা শনাক্ত হয়। এরপর ২৬ এপ্রিলের মধ্যে বিভাগের ছয় জেলায় করোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ে। এপ্রিলে বিভাগে প্রতি ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তের সংখ্যা ৬ থেকে ১২ মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও শেষ সপ্তাহে কিছুটা কমে আসে। এরপর মে মাসের প্রথম থেকে সংক্রমণ আবার বাড়তে থাকে। সেটা ১৮ মে পর্যন্ত ৬ থেকে ১৩ জনের মধ্যে সীমিত ছিল। এরপর আবার বাড়তে থাকে।

সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা