বিশেষ প্রতিবেদক:
বরিশাল কীর্তনখোলা নদীর পূূর্ব জনপদে রয়েছ ঐতিয্যবাহী বাস মিনিবাস টার্মিনাল।সদর উপজেলার চরকাউয়া বাস মালিক সমিতির অনিয়মের কাছে জিম্মি সহস্রাধিক যাত্রী।মালিক সমিতির দাপট ও খামখেয়ালীপানায় সড়ক পথে পরিবহনে অতিরিক্ত টাকা আদায়। যাএী ভাড়া নিধারিত টাকা থাকলে ও ড্রাইভার,সুপারভাইজার, হেলপারদের কথিত শক্তির কাছে।প্রতিনিয়ত সর্ব সাধারন জনগনের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে সাথে দিতে হচ্ছে অতিরিক্ত ভাড়া। স্থানীয়রা জানান,এই রুটে চরকাউয়া বাস স্টান্ড হইতে দিনার,সাহেবেরহাট,লাহারহাট, বৈরাগীরপুল,নেহালগঞ্জ,চন্দ্রমোহন, সিদ্দিকবাজার,তালুকদারহাট,কাটাদিয়া, হলতা, গোমা, ডিসিরোর্ডের যাএীরা বাসযোগে বরিশাল শহরে ক্ষুদ্র ব্যবসা বানিজ্য ও চাকরী করতে যেতে হয় এবংস্কুল কলেজ এর ছাত্র-ছাত্রীদের প্রতিদিন বাসযোগে যেতে হয়ে। এদিকে পরিবহন যাএীরা বলেন যে পরিমান যাত্রী বহন করে তাতে নিধারিত টাকা ভাড়া আদায় করার পূর্ব সিদ্ধান্ত রয়েছে।কিন্তু ড্রাইভার সুপারভাইজার হেলপার সদস্যরা যাত্রীদের হয়রানি করে অতিরিক্ত টাকা আদায় করছে। করোনা (কোভিড-১৯) পরিস্থিতিতে শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখতে সীমিত যাত্রী নিয়ে চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয় গণপরিবহনগুলোকে। প্রতি দুইটি আসনে একটি আসন ফাঁকা থাকার শর্তে গণপরিবহনের ভাড়া বৃদ্ধি করা হয় ৬০ শতাংশ পর্যন্ত। তবে বাড়তি ভাড়া বহাল থাকলেও শারীরিক দূরত্ব মানার বালাই নেই বরিশাল চরকাউয়ার গণপরিবহনগুলোতে। সোমবার (২৫ আগস্ট) চরকাউয়ার বিভিন্ন রুটে চলাচলরত গণপরিবহনে দেখা যায় এমন চিত্র। টানা বন্ধের পর অফিসগামী যাত্রীদের বেশ চাপ ছিল গণপরিবহনে। এই সুযোগে বাসের প্রতিটি আসন তো বটেই এমনকি দাঁড়িয়ে যাত্রী পরিবহন করা হয়। নির্দেশনা মোতাবেক ভাড়া ৬০ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হলেও কোনো কোনো বাসে অবশ্য যাত্রীদের ভাড়া দিতে হচ্ছে প্রায় দ্বিগুণ। এবিষয় চরকাউয়া বাস মালিক সমিতির সভাপতি মনিরুল ইসলাম ছবির কাছে জানতে চাইলে তিনি মুঠোফোনে বলেন আপনারা সাংবাদিকরা লিখতে থাকেন। —–পাঠক আরো জানতে আমাদের সাথে থাকুন আগামী পর্বে।—————-