মঙ্গলবার, ৬ই মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, রাত ৯:৩২
শিরোনাম :
ঝালকাঠিতে চলমান এসএসসি পরীক্ষায় এক কেন্দ্রের ৮ শিক্ষককে বহিস্কার প্রবাসীর স্ত্রীকে নিয়ে লাপাত্তা ছাত্রদলের সাধারন সম্পাদক রাজশাহীর তানোর থানায় গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা উজিরপুর জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সম্মাননা স্বারক উপহার পেলো মুহাইমিন শুভ মেহেরপুরে ৪৫ বোতল ফেনসিডিলসহ মাদক সমগ্রী নুরজাহান আটক পরিবেশ অধিদপ্তর ও জেলা প্রশাসনের যৌথ নেতৃত্বে একাধিক ইট ভাটায় অভিজান মেহেরপুরে যৌথ বাহিনীর অপারেশন ডেভিল হান্ট মেহেরপুর জেলা পুলিশের বিশেষ কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত মেহেরপুরে জনসম্পৃক্তি বিষয়ক বিএনপি’র কর্মীসভা অনুষ্ঠিত রায়পুরাতে চেয়ারম্যানের বাড়িতে অতর্কিত হামলায় ভাংচুর অগ্নিসংযোগ- লুটপাট ও গুলিবিদ্ধ গৃহবধূ নিহত

বঙ্গবন্ধুর চার খুনির খেতাব, পদক ও সনদ বাতিলের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

অনলাইন ডেক্স:

বঙ্গবন্ধুর পলাতক চার খুনির মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে পাওয়া বীরত্বের খেতাব, পদক ও সনদ বাতিলের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।

সচিবালয়ে বুধবার (২ জুন) আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে যোগদানের আগে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান তিনি।

মন্ত্রী জানান, বঙ্গবন্ধুর খুনিদের মুক্তিযুদ্ধের খেতাব বাতিলের নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে, শিগগিরই গেজেট জারি করা হবে।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী জানান, যাচাই-বাছাইয়ের পর খেতাব বাতিলের নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

এর আগে গত বছরের ডিসেম্বরে চার খুনির মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে পাওয়া বীরত্বের খেতাব বাতিল করা হয়। চারজন হলেন- শরীফুল হক ডালিম, মোসলেম উদ্দিন, রাশেদ চৌধুরী ও এবিএমএইচ নূর চৌধুরী।

জাতির পিতাকে হত্যার দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ওই চারজনের খেতাব বাতিল চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সুবীর নন্দী দাশ রিট আবেদন করেন। তার রিটের পরিপ্রেক্ষিতে এ খেতাব বাতিলের সিদ্ধান্ত হয়।

রিট আবেদনে বলা হয়, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট ও গেজেটে দেখা গেছে, বঙ্গবন্ধুর পলাতক ছয় খুনির অন্যতম নূর চৌধুরীর নামের সঙ্গে ‘বীর বিক্রম’, শরিফুল হক ডালিমের নামের সঙ্গে ‘বীর উত্তম’, রাশেদ চৌধুরীর নামের সঙ্গে ‘বীর প্রতীক’ ও মোসলেহ উদ্দিন খানের নামের সঙ্গে ‘বীর প্রতীক’ উপাধি রয়েছে।

১৯৯৮ সালের ৮ নভেম্বর ওই চারজনসহ মোট ১৫ জনকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করে ঢাকার দায়রা জজ আদালত। ২০০৯ সালের ১৯ নভেম্বর আপিল বিভাগ সেই মামলার চূড়ান্ত রায় দেয়। তবে ২০১৫ সালের ১১ আগস্ট সবশেষ এ তালিতা হালনাগাদ করা হলেও সেখানে খুনিদের নাম থেকে যায়।

সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা