নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল::
নেছারাবাদ উপজেলার সমুদয়কাঠী ইউনিয়নের কুহুদাসকাঠী গ্রামে অন্যায়ের মাত্রা দিন দিন বেড়ে চলছে। এখানে সবাই নিজের স্বার্থ নিয়ে ব্যাস্ত থাকে, এবং টাকার জন্য সব কিছুকে বিসর্জন দিতে পারে। টাকার জন্য মুসলমানকে হিন্দু বানাতে তাদের মন একটুও বিচলিত হয় না।এক গ্রামের মধ্যে কিছু মুখোশধারী শয়তান বিভেদ সৃষ্টি করে সামাজিক বন্ধনকেও দুরে ঠেলে দিতেছে। সূত্র মতে যানা যায় যখনই মিলন বেপারীর ঘরে দুলাল নামে লোকটি আশ্রয় গ্রহন করে তখন থেকেই সমাজের কতিপয় স্বার্থলোভী ব্যাক্তি অনৈতিক সুবিধা নেওয়ার জন্য সমাজে খারাপ কাজকে প্রশ্রয় দিতে থাকে। কিন্তু যে দুলালকে নিয়ে এত মাতামাতি সে এখন কোথায় আছে এমন প্রশ্নের উত্তর পাওয়া কঠিন। বিগত কয়েকদিন পূর্বে এই পরিচয় গোপন করা ব্যাক্তি বরিশাল নগরীর নুপুর হোটেল থেকে পালিয়ে গিয়েছে। কুহুদাসকাঠী গ্রামের কিছু লোক দুলালকে তাড়িয়ে দেওয়ায় এতটাই খুশি হয়েছে সেটা অনস্বীকার্য। প্রতিবেদকের কাছে সাংবাদিক শেখর অভিযোগ করে বলেন আমি অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে গিয়ে মামলা হামলার শিকার হয়েছি রফিকের দোকানে মেয়াদ উত্তীর্ন পন্য বিক্রির দায়ে ও ড্রাগ লাইসেন্স বিহীন ফার্মেসি পরিচালনার দায়ে ইউ এন ও মহোদয় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন এই ঘটনার দুইদিন পড়ে আমার বিরুদ্বে মামলা করেন সেই মিথ্যা মামলায় নেছারাবাদ থানার তৎকালীন এস আই তাইজুল ইসলাম (বর্তমানে মঠবাড়িয়া থানায় কর্মরত) রফিকের কাছ থেকে অনৈতিক সুবিধা নিয়ে একটি মনগড়া মিথ্যা প্রতিবেদন দাখিল করে। সাংবাদিক শেখর বলেন আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে ঘটনার সুষ্ঠ বিচার দাবি করছি।