সরোজমিনে দেখাযায় বাজারের ব্রিজের এপার-ওপার দুপারেই খাল ভরট করে বহু দোকান তৈরি করা হয়েছে, তার ফলে মরতে বসেছে বহু দিনের পুরানো ও এলাকার লোকের বহুল ব্যবহৃত বিশ্বাসের হাট খালটি। পাকা আধা পাকা বা টিন সেটে বিভিন্ন দোকান থাকলেও এবার উমার আলী স্থায়ী কলাম দিয়ে বহুতল ভবন নির্মাণের পদক্ষেপ নিয়েছেন।
এলাকার বিভিন্ন স্তরের মানুষ এ ধরনের কাজের জন্য হতাশা প্রকাশ করে বলেন, সরকারি খালের পাড় দখল করে এভাবে দোকান তৈরি করলে তা খালটি ধ্বংশের কারন হবে। মুখ থেকেই খালটি বন্ধ হলে সমস্ত এলাকা বিভিন্ন ভাবে পানির সমস্যার সম্মুক্ষিণ হবে। বন্যার সময় গ্রামের ভেতর থেকে পানি না নামতে পের জলবব্ধতার সৃষ্টি করবে। মাঠের পানি সময় মত না নামতে পারলে নষ্ট হবে কৃষকের কষ্টের ফষল।
১১ জানুয়ারী সংবাদ প্রকাশ করা হয়। অদ্য সংবাদের জেরে উমার আলীর ছেলে সুমন দখিনের ক্রাইমের ডেস্কে ফোন দিয়ে অকথ্য ভাষায় গালাগালি মামলা হামলাসহ হত্যার হুমকি দেয়।
১০ জানুয়ারী পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্য ও উমার আলীর বক্তব্যর ভিত্তিতে খাল দখলের সংবাদটি প্রকাশ করা হয়। সংবাদ প্রকাশের আগে উমার আলী বিভিন্ন মাধ্যমে সমজতার চেষ্টা করেন। আমরা মনে করি ঘটনা সত্য, সংবাদে প্রকাশিত সকল ঘটনাই সত্য। উমার আলীর ছোটে ছেলে সাহাবুদ্দিন নিজেকে একজন সাংবাদিক দাবী করে দখিনের ক্রাইম ডেস্কে ফোন দেয়, ফোন দিয়ে যাহাতে সংবাদটি প্রকাশ না করা হয় তার জন্য টাকা দিয়ে সংবাদ থামোনের চেষ্ট করে। তা কল রেকর্ডে প্রমান আছে।
এদিকে শাহিন নামে এক ব্যক্তিকে দিয়ে দখিনের ক্রাইম ডেস্কে ফোন দেয়। তিনিও সংবাদ বন্ধ রাখতে বলে। পুরো বিষয়টি আমরা সরোজমিনে দেখতে পাই সরকারি খাল ভরাট করে পাকা বিল্ডিং নির্মাণ কারার কাজ চলেছে এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা বাধা প্রদান করেছে, তাদের বাধা না মেনে উমার আলী জোর করে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন, তা উমার আলী স্বিকার করেছেন।
সংবাদের ভেতরে বিএনপি জামাত শিবির সুদ কারবারী এগুলির সতস্যতা আছে এলাকার সূত্রে। পুরো বিষয়টি নিয়েই সত্য সংবাদ প্রকাশ করা হয় এবং দখিনের ক্রাইম ডেস্কে ফোন দিয়ে মামলা হত্যার হুমকি দেয় হয় এ বিষয়ে দখিনের ক্রাইম কর্তৃপক্ষ বলেন আমরা আইনগত ব্যবস্থার প্রস্তুতি চলছে।
গত ১০ জানুয়ারী দখিনের ক্রাইম অনলাইন নিউজ পোর্টালে খাল দখল করে স্থায়ী ভবন নির্মাণের জন্য উমার আলী চকিদারের বিরুদ্ধে একটি সংবাদ প্রকাশ করা হয়। সংবাদের জেরে উমার আলী ও তার ছেলে সুমন দখিনের ক্রাইম ডেস্কে ফোন দিয়ে কর্তৃপক্ষকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়। হুমকির সংবাদ একাধিক প্রিন্ট মিডিয়া ও অনলাইন পোর্টালে প্রকাশিত হয়।
নির্মাণ কারার কাজ চলেছে এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা বাধা প্রদান করেছে, তাদের বাধা না মেনে উমার আলী জোর করে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন, তা উমার আলী স্বিকার করেছেন।
সংবাদের জেরে মানবাধিকার সংস্থা, বাংলাদেশ হিউম্যান রাইস এন্ড প্রেস সোসাইটি এর বরিশাল বিভাগীয় কমিটির সভাপতি মো. রেদওয়ান সিকদার রনি ১৩ জানুয়ারী বাংলাদেশ পানি উন্নয়র বোর্ড, আঞ্চালিক কার্যালয়, বরিশালে নির্বাহী প্রকৌশলী বরাবর খাল পূণ উদ্ধারের জন্য জনস্বার্থে লিখিত অভিযোগ করেন। সভাপতি আরো আমরা মানবাধিকারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করেছি, পাশাপাশি আমরা জনস্বার্থে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমরা পর্যবেক্ষণ করে দেখতি পাই কালটি এখন মরন ফাদে পরিণত হয়েছে। সরকারি নানান অভিযানের পরেও গোটা কয়েক ভুমিদস্যুরা খালটি দখল করে স্থায়ী ভবন নির্মাণের পায়তারা করছে এবং সরোজমিনে একাধিক দোকান পাঠ রয়েছে। তাই আমরা মনে করি এভাবে দখল হলে জনসাধারণের দূর্ভোগের কমতি থাকবেনা। আমরা এই মনে করে আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছি।
এদিকে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী জানান, উমার আলী খাল ভরাট করে স্থায়ী ভবন নির্মান করছে, মানবাধিকারের পক্ষ থেকে একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। আমরা খালটি উদ্ধারের জন্য দ্রুত আইনি ব্যবস্থা নিচ্ছি।
বিস্তারিত আসছে……………..