মঙ্গলবার, ১৮ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, সকাল ১১:৩৬
শিরোনাম :
পরিবেশ অধিদপ্তর ও জেলা প্রশাসনের যৌথ নেতৃত্বে একাধিক ইট ভাটায় অভিজান মেহেরপুরে যৌথ বাহিনীর অপারেশন ডেভিল হান্ট মেহেরপুর জেলা পুলিশের বিশেষ কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত মেহেরপুরে জনসম্পৃক্তি বিষয়ক বিএনপি’র কর্মীসভা অনুষ্ঠিত রায়পুরাতে চেয়ারম্যানের বাড়িতে অতর্কিত হামলায় ভাংচুর অগ্নিসংযোগ- লুটপাট ও গুলিবিদ্ধ গৃহবধূ নিহত মেহেরপুরে ইসলামী ছাত্র শিবিরের ৪৮ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন গাংনী বাজারে মোবাইল কোর্ট পরিচালানায়- কশাইকে আর্থিক জরিমান তালতলীতে সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা: সাংবাদিকসহ বিভিন্ন মহলে নিন্দার ঝড় ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম বিয়ে করলেন ঘন কুয়াশায় মহাসড়কে দুর্ঘটনার কবলে ৬ গাড়ি, আহত ২৫

১ হাজার ৯১ গৃহহীন পাচ্ছেন ঘর, উদ্বোধন ২৩ জানুয়ারি

অনলাইন ডেস্ক::

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ হাজার ৯১ জন ভূমি ও গৃহহীন পাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রীর উপহার সরকারি ঘর। ইতোমধ্যে ঘরগুলোর নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে।

শনিবার (২৩ জানুয়ারি) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে নির্মিত ঘর গুলো উদ্বোধন করবেন। সারা দেশে মডেল ৮টি উপজেলার মধ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া একটি। সে জন্য আখাউড়া উপজেলার সাথে প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হতে পারেন।

বৃহস্পতিবার (২১ জানুয়ারি) দুপুরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খাঁন এসব কথা জানান।

সভায় জেলা প্রশাসক জানান, ‘আশ্রয়নের অধিকার, শেখ হাসিনার উপহার’ এই স্লোগানে প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার আশ্রয়ন-২ প্রকল্পের আওতায় যাদের জমি নেই, ঘর নেই তাদের পুনর্বাসনের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ৯টি উপজেলায় সরকারি খাস জমিতে এই সব ঘর নির্মাণ করা হয়েছে।

জেলায় মোট ১ হাজার ৯১টি ঘরের মধ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় ৩২টি, বিজয়নগরে ১০০টি, সরাইলে ১০২টি, নবীনগরে ৪৮৫টি, নাসিরনগরে ৯১টি, বাঞ্ছারামপুরে ৬৪টি, আশুগঞ্জে ৬৮টি, কসবায় ১০৪টি ও আখাউড়া উপজেলায় ৪৫টি পরিবার সরকারি এ ঘর পাবেন।  ইতিমধ্যেই এসব ঘর নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। জেলা প্রশাসনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এই ঘরগুলো নির্মাণ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

জেলা প্রশাসক জানান, নির্মাণকৃত ১ হাজার ৯১টি ঘর ভূমিহীনদেরকে বুঝিয়ে দেয়ার পর দ্বিতীয় পর্যায়ে যাদের ভূমি ও ঘর নেই (ক-শ্রেনী) তাদের জন্য ৬ হাজার এবং যাদের ভূমি আছে ঘর নেই (খ-শ্রেনী) তাদের জন্য ৯ হাজার ৭৯১টি ঘর নির্মাণ করে দেয়া হবে।

সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা