একাধিক পত্র- পত্রিকায় বরিশাল- বাকেরগঞ্জ পাদ্রীশিবপুর ইউনিয়ান ভূমি অফিসের দুর্নীতি নিয়ে তসিলদার রেজাউল কবির ও দালাল মনিরুল ইসলাম খান জালালে বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ হয়। সংবাটি দামা চাপা দেওয়ার জন্য তসিলদার ও জালাল প্রতিবাদসহ নানান কৌশল চালিয়ে যাচ্ছে।
বিভিন্ন মধ্যেই দিয়ে ডাকবে দুর্নীতি। দুর্নীতি গোপন করার জন্য একাধিক লোকজনের ফোন কেউ টাকা ও কেউ হুমকি মামলার হামলা। তবে নতুন করে বেরিয়ে আসছে একের পর এক দারুন রহস্য তসিলদাল রেজাউল কবির ও দালাল মনিরুল ইসলাম খান জালালে ভিডিও চিত্র।
এবার সাধারণ মানুষ জানতে চায় তসিলদার রেজাউল কবিরের কি সম্পর্ক দালাল মনিরুল ইসলাম খান জালালে সাথে। ভিডিওতে দেখা যায় সরকারি চাকুরী না করে, দালাল জালালে চাকুরি করেন তসিলদার রেজাউল কবির। সাধারণ মানুষের কষ্টের টাকা। বিভিন্ন কৌশল করে প্রতারণা মাধ্যমে হাতিয়ে নিচ্ছে জালালের মতো এই প্রতারক চক্র।এদিকে খবর নিয়ে জানা যায়, জালাল হাওলাদারের নিজ এলাকার হলো পাদ্রীশিবপুর নিজের এলাকায় মনিরুল ইসলাম খান জালালের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি নারী লোভী জাল – জালিয়াতি দালালিসহ নানান অপকর্মের অভিযোগ পাওয়া যায়, স্থানীয় সূত্রে।
দালাল জালালে দুর্নীতি ধরা খেয়েছেন, ২০২১ সনে জানুয়ারি মাসে শেষের দিকে, ছোট রঘুনাথপুর প্যাদা বাড়ির জমি জমা নিয়ে মামলা চলে আসছে। আদালতে মামলা করে ২১১ নং মামলা করেন ২০১৮ সনে ঐ মামলাটি নিষ্পত্তি হয়ে যায় ১৬/০৬/২০১৯ সনে। মামলাটি তদন্ত জন্য পাদ্রীশিবপুর ইউনিয়ান ভূমি অফিসের তসিলদার রেজাউল কবির
ও দালাল মনিরুল ইসলাম খান জালালকে সাথে করে নিয়ে তদন্ত করেন ২০২১ সনের প্রয় ১০ দিন আগে সেখানে দালাল জালাল মনজু নামক এক ব্যক্তি কাজ থেকে তদন্ত পক্ষে দিবে বলে ১০ হাজার টাকা দাবি করেন।
তসিলদারের নাম বলে মনজু ১ হাজার টাকা দিয়ে বলেন বাকি টাকা কাল দিবো এখন আমার কাছে নাই দালাল মনিরুল ইসলাম খান জালাল বলেন ঠিক আছে তসিলদার ছারকে তদন্ত পক্ষে আনতে হলে টাকা দেওয়া লাগবে। টাকা না দিলে রিপোর্ট বিপক্ষে যাবে বলে হুমকি দেয় এবং চলে আসেন তসিলদার ও জালাল। তবে মনজু পরে জানতে পারেন যে ২১১ নং মামলাটি ১৬/০৬/১৯ইং মামলাটি নিষ্পত্তি হয়েছে। কিন্তু দালাল জালাল টাকার জান্য বারবার হয়রানি করছে মনজু পরিবারকে। এভাবে তসিলদার রেজাউল কবিরের
নাম নিয়ে বিভিন্ন মানুষের কাজ থেকে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে দালাল জালাল। সামাজিক মাধ্যমে ছবিতে দেখা যায়,কখনো,পানের দোকান, কখনো মদি দোকান, কখনো রাস্তায়, কখনো বাড়ি,কখনো বাজারে বসে কাগজ পত্র তসিলদারকে দিয়ে ঠিক করে দিবে বলে ২৫০০০-৩০০০০- ১০০০০-২০০০০ হাজার টাকা নিচ্ছে ও চাইছেন বলে ছবি ও অডিও ভয়েজ অছেন।
দালল মনিরুল ইসলাম খান জালাল প্রতিটি মানুষের কাছে থেকে একটি কথা বলে টাকা অনেন তসিলদার রেজাউল কবিরকে দিবে বলে অভিযোগ উঠেছে ।এই বিষয় তসিলদার রেজাউলে সাথে জানতে চাইলে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন জালালের সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই। তবে গত রবিবার দৈনিক পত্রিকায় ও অনলাইন নিউজ পোটলা বিজলী বার্তা, আলোকিত নিউজ২৪.কম, দৈনিক দখিনের ক্রাইম.কম, ও আলোকিত বার্তা দৈনিক বরিশাল সময়সহ একাধিক পত্রিকায় দুর্নীতির হাতুর ঘড় শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ হয়।
সংবাদ প্রকাশ হয়ার পরের দিন তসিল অফিসের ভিতরে দেখা যায়, তসিলদার রেজাউল কবিরও দালাল জালালে পাশাপাশি বসে গল্পে করছেন (ভিডিও ) আছেন দেখুন …………
আবারো পুরো ঘটনা বিষয় নিয়ে তসিলদারকে ফোন করে জানতে চাইলে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন আমি মনিরুল ইসলাম খান জালালকে অফিসে আসতে মানা করছি এই জন্য ডাকছি তাকে তার সাথে সম্পর্ক কি জিঙ্গাসা করলে তিনি কোনো জবাব দেইনি তিনি। একাধিক সূত্রে জানা যায়, তসিলদারের অবৈধ টাকা আনার মূল হোতা দালাল জালাল, রেজাউল ও জালাল দুর্নীতি দামা চাপা দেওয়ার জন্য বিভিন্ন পত্রিকায় প্রতিবাদ ও সংবাদকর্মীদের টাকা দিয়ে মেনেজ করছেন ও চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
অন্যদিকে সত্য সংবাদ প্রকাশ করায় সংবাদিকদের মামলা হামলার হুমকি দিয়ে আসছেন বিভিন্ন মাধ্যমে। দালাল মনিরুল ইসলাম খান জালালের অত্যাচারে এলাকার মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে প্রসাশনের চোঁখ ফাঁকি দিয়ে অপকর্ম করে বেরাছেন জালাল। তার ভয়ে এলাকার কেউ মুখ খোলার সাহস পাছেনা যদি কেউ মুখ খুলে তা হলে তাকে মিথ্যা মামলা ভয় দেখান না হলে অন্যর জমি ভূয়া রেকর্ড কাগজ পত্র ও ডিগ্রি বানিয়ে হয়রানি করেন নিরীহ মানুষকে।
প্রসাশনের ধরাছোঁয়ার বাহিরে দালাল চক্রে মূল হোতা মনিরুল ইসলাম খানজালাল, জালালে মদক দাতা তসিলদার রেজাউল কবির। দেখার মত নেই কেউ, তসিলদারের অপকর্ম টাকার বানিজ্য বরিশালে অবৈধ টাকার পাহাড় গড়ে তুলছেন, বাকেরগঞ্জে নিরীহ মানুষ কষ্টের টাকা চুষে। টাকা বিনিময় দালাল জালালের মাধ্যমে ভূয়া রেকর্ড, ভূয়া রিপোর্ট, ভূয়া কাগজ – পত্র মিলে পাদ্রীশিবপুর ইউনিয়ান ভূমি অফিসে।
পাদ্রীশিবপুর ইউনিয়ান ভূমি অফিস দালাল মনিরুল ইসলাম খান জালালেল হাতের মুঠে, অসহয় সাধারণ মানুষ।
এই বিষয়ে মনিরুল ইসলাম খান জালাল কাছে জানতে চাইলে বলেন আমি একজন মহরি মাঝে মাঝে ভূমি অফিসে যায়, তবে তসিলদার ডাকলে বাকি কথা তসিলদার বলবে আমাকে বলতে তিনি মানা করছে, যদি কেউ দুর্নীতির বিষয় জানতে চায় আমাকে এতুক বলতে বলছে।
একই ববিষ তসিলদার রেজাউলকবিরের সাথে মুঠোফোনে ফোনে জানতে চাইতে তিনি বলেন আমি মনিরুল ইসলাম খান জালালকে আসতে মানা করছি অফিসে তবে আমি জানিনা কেনো কি কারণে আমার নাম ভাঙ্গিয়ে টাকা আনে এই বিষয়ে জানা নেই। কিন্তু কিছু পত্র- পত্রিকায় আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে আরো কিছু পত্রিকায় নিউজ হয়তো আমি টাকা দিয়ে থামিয়েছি আর সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছি।
তসিলদার আরো বলে আমি আপনাদের সাথে সন্ধ্যায় দেখা করবো নিউজ টি করবেন অনুরত করেন তিনি।
তবে তসিলদারের কাছে মনিরুল ইসলাম খান জালাল তার নাম ভাঙ্গিয়ে টাকা আনছে এইবিষয় জালালের বিরুদ্ধে আইনি কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে কি না তাই তসিলদার জাবাব দেইনি।
এদিকে এবিষয় নিয়ে বাকেরগঞ্জ উপজেলা ভূমি অফিস কর্মকর্তা সাথে জানার চেষ্টা করিছি কোনো মতে জানা যাইনি। তবে পেশকার মাফুজ তিনি বলেন আমারা পত্রিকায় বিষয় নিয়ে নিউজ দেখছি আমাদের এসিলেন্ট ছারে নাই কালকে আসবে আপনারা লেখিত অভিযোগ দেন আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আমাদের ছারে অনেক শত মানুষ দুর্নীতি ও দুর্নীতিবাজ কাউকে ছার দিবে না বলে জানান।
অপরদিকে মানবাধিকার সংস্থা, বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এন্ড প্রােস সোসাইটির বরিশাল বিভাগীয় কমিটির সভাপতি মোঃ রেদওয়ান সিকদার রনি তিনি বলে দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ হচ্ছে আমার দেখছি তদন্ত করে।
তবে আমার জেলা প্রসাশক মহদয়, এসিলেন্ট ও দুদক বারবার লিখিত অভিযোগ দিবো। এবং এতে কাজ না হলে আমারা জনসার্থে আদালতে মামলা করবো দুর্নীতির বাজদের ছার দিবোনা।
বিস্তারিত আগামি পূর্বে আসছে…….