রবিবার, ১১ই মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, রাত ২:৩৯
শিরোনাম :

আওয়ামীলীগের নাম ভাঙ্গিয়ে দালালির আরেক কারিগর জুয়েল

নিজস্ব প্রতিবেদক :

ঝালকাঠি জেলা কাঠালিয়া উপজেলা ৪ নং সদর ইউনিয়ন পরিষদের মৃত হারুন-অর-রশিদ এর পুত্র আবু বক্কর সিদ্দিকী (জুয়েল) কাঠালিয়া উপজেলা পরিষদে বর্তমানে প্রত্যেকটি অফিসে দালালি থেকে শুরু করে সাংবাদিকদের হেনস্ত ও লাঞ্ছিত করার অভিযোগ উঠেছে।এ বিষয়ে নির্যাতিত সাংবাদিক মোঃ রাজিব তালুকদের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান,  আমি ৪ নং কাঠালিয়া সদর ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত মহিলা মেম্বার সাবিনা ইয়াসমিন বাল্যবিবাহের নেতৃত্বে দিলে তাহার তথ্য প্রকাশ করি ও উপজেলা প্রশাসনকে দেই ।

কাঠালিয়া উপজেলা প্রশাসন সঠিক ব্যবস্থা নেয়ার কার্যক্রম শুরু করিলে ।হঠাৎ কাঠালিয়া থানার সামনে দুপুর আনুমানিক ০২  ঘটিকার সময় আবু বক্কর সিদ্দিকী (জুয়েল ) ও তার সাথে থাকা অপরিচিত লোকজনকে নিয়ে প্রথমে সে আমাকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি সহ একপর্যায়ে আমার ক্যামেরা রাস্তায় আছাড় মারে। উল্লেখ্য বিষয়ে আমি কাঠালিয়া থানা পুলিশকে এজাহার দিলে আমলে নেননি। উল্টো আমার নামে ইউপি মেম্বারকে বাদী বানিয়ে একটি চাঁদাবাজি মামলা দায়ের করেন।জুয়েল শুধু মামলাবাজ না এছাড়াও কাঠালিয়া থানাতে যে কোন এলাকার জমি জমা বিরোধ,কোন মারামারি সালিশি, আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন উপলক্ষে সংরক্ষিত মহিলা মেম্বার ও পুরুষ মেম্বারদের দলীয় ভাবে জিতিয়ে নেওয়ার প্রবণতা দেখিয়ে মোটা অঙ্কের টাকা আত্মসাৎ সহ কাঠালিয়া উপজেলা পরিষদের প্রত্যেকটি দপ্তরে তার দালালির কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

তার স্ত্রী একজন সংরক্ষিত ইউপি সদস্য কিন্তু তারপরেও তিনি বিভিন্ন মাদকের সাথে জড়িত থাকায় পূর্বে কাঠালিয়া থানাতে একটি মাদক মামলায় আসামি হয়েছে মামলাটি বর্তমানে বিজ্ঞ আদালতে চলমান।আবু বক্কর সিদ্দিকী জুয়েল কাঠালিয়া আওয়ামীলীগের নাম ভাঙ্গিয়ে নানা অপকর্ম করেই যাচ্ছে।ঘটনার সত্যতা জানাতে চাইলে , আবু বক্কর সিদ্দিকী জুয়েল মুঠোফোনে বলেন এ ব্যাপারে আমার কোন মতামত নাই।ভুক্তভোগীদের অভিযোগ,তার এসকল অপকর্মে সার্বিক সহযোগিতা করেন কাঠালিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান ইমাদুল হক মনির ।

সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা