মঙ্গলবার, ১লা জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, রাত ৮:১২
শিরোনাম :
সরকারি ক্রয় ব্যবস্থার দক্ষতা বৃদ্ধিতে পটুয়াখালী ভার্সিটিতে: দুইদিনব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু। দুমকিতে চাঁদার টাকা না পেয়ে ইউপি চেয়ারম্যানকে লাঞ্চিত! কাঠালিয়ায় বিএনপির নতুন সদস্য সংগ্রহ ও সদস্য নবায়ন কার্যক্রম উদ্বোধন ফরম বিতরন ও আলোচনা সভা নলছিটিতে বিশ্ব তামাক দিবস উপলক্ষে সম্পৃক্তকরণ সভা অনুষ্ঠিত বিএনপি নেতা মাহাবুবুল হক নান্নুর ঈদের শুভেচ্ছা এবং ঐক্যের আহ্বান ঝালকাঠিতে ব্র্যাকের সামাজিক ক্ষমতায়ন ও আইনী সুরক্ষা কর্মসূচি পালিত বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন পরিবর্তনের দাবীতে নলছিটিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত নলছিটির জুলফিকার আলি ভূট্টো কলেজের অধ্যক্ষর বিদায়ী সংবর্ধনা অধ্যাপক ড. মোঃ জিল্লুর রহমান ক্যান্সারে আক্রান্ত ; লাইফ সাপোর্টে আছেন পবিপ্রবিতে- দেয়াল ধসে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

মাটি খুঁড়লেই মিলছে হিরার খণ্ড, বড়লোক হতে ছুটছেন মানুষ!

অনলাইন ডেক্স::

দক্ষিণ আফ্রিকার খালাথি গ্রামের ঘটনা। ওই গ্রামে একটি বিস্তৃত ফাঁকা মাঠ রয়েছে। সেই মাঠে সচরাচর মানুষের যাতায়াত নেই। মূলত গৃহপালিত পশুদের চারণক্ষেত্রই হয়ে উঠেছিল ওই এলাকা। সম্প্রতি সেখান থেকেই মাটি খুঁড়ে ওই অচেনা উজ্জ্বল পাথরের খোঁজ মেলে।

মাটি খুঁড়তে খুঁড়তে কাকতালীয়ভাবে অচেনা পাথর হাতে পড়েছিল এক পশুপালকের। পাথরটি কী তিনি জানতেন না। তবে এ রকম পাথর আগে কখনও দেখেননি। উজ্জ্বল, সাদা, সূর্যের আলো পড়লে যেন জ্যোতি ঠিকরে পড়ছে তার চারপাশ থেকে। ঠিক যেন হিরা!
ওই পশুপালকের এই আবিষ্কারের কথা সামনে আসার পর আর এক কাণ্ড। বড়লোক হতে মাটি খোঁড়ার যন্ত্র নিয়ে লোকজন ছুটছেন সেই জায়গায়। শত শত লোকজনের এই হুল্লোড় নজর টেনেছে সারা বিশ্বের। সত্যিই ওই এলাকার মাটির নিচে হিরা রয়েছে কিনা তা নিয়েই তৈরি হয়েছে সন্দেহ।
দক্ষিণ আফ্রিকার খালাথি গ্রামের ঘটনা। ওই গ্রামে একটি বিস্তৃত ফাঁকা মাঠ রয়েছে। সেই মাঠে সচরাচর মানুষের যাতায়াত নেই। মূলত গৃহপালিত পশুদের চারণক্ষেত্রই হয়ে উঠেছিল ওই এলাকা। সম্প্রতি সেখান থেকেই মাটি খুঁড়ে ওই অচেনা উজ্জ্বল পাথরের খোঁজ মেলে।
এই খবর ছড়িয়ে পড়তে বেশি সময় লাগেনি। দক্ষিণ আফ্রিকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শ’য়ে শ’য়ে লোক ওই পাথরের খোঁজে শহরে আসতে শুরু করেন। সঙ্গে নিয়ে আসেন মাটি খোঁড়ার নানা যন্ত্রও। তাদের বিশ্বাস ওই এলাকায় মাটির নিচে হিরা লুকিয়ে রয়েছে। কিন্তু মাটি খুঁড়ে কোয়ার্জ ছাড়া আর কিছুর সন্ধান এখনও মেলেনি।

আফ্রিকার মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেকার দক্ষিণ আফ্রিকায়। দেশের বেশির ভাগ পরিবারই দরিদ্র সীমার নীচে। সে কারণেই এই আবিষ্কারের কথা জানতে পেরে বহু মানুষ ছুটে গিয়েছেন ওই এলাকায়। তাদের অনেকেই নানা রকম দেখতে পাথরও উদ্ধার করেছেন। ওই অঞ্চলে ঘাঁটি ফেলে মাটি খোঁড়ার কাজ শুরু করেছে একাধিক হিরা উত্তোলক সংস্থাও।
কিন্তু সত্যিই সেখানে হিরা পাওয়া গিয়েছে কিনা তা এখনও স্পষ্ট নয়। দক্ষিণ আফ্রিকা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ভূতত্ত্ববিদদের একটি দল পাঠানো হয়েছে সেখানে। যত দ্রুত সম্ভব ওই এলাকা খালি করার কাজ শুরু করেছে প্রশাসন। তার পরই সরেজমিনে খতিয়ে দেখতে পারবেন বিশেষজ্ঞরা। উদ্ধার হওয়া পাথরগুলো হিরেরই ভিন্ন রূপ কি না তা জানা যাবে।
তার উপর করোনাকালে এত লোকের জমায়েতও উদ্বেগ বাড়িয়েছে প্রশাসনের।
সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা