মঙ্গলবার, ২১শে মার্চ, ২০২৩ ইং, দুপুর ২:৫৬
শিরোনাম :
বরিশাল জেলার মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার আন্ধারমানিক গ্রাম সামাজিক শক্তি কমিটির উদ্যোগে কম্বল বিতরণ মুলাদীর মনির হত্যা মামলা সিআইডির তদন্তে এবার ফারুক মৃধা গ্রেফতার এসএ টিভি’র বরিশাল ব্যুরো প্রধান হিসেবে নিয়োগ পেলেন-সাংবাদিক মুজিব ফয়সাল আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলন এর কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা একদিনে রাজস্ব কমলো ৩ লাখ টাকা: মেট্রোরেলের তারে আটকে গেলো ফানুস বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (বিকেএসপি) ভর্তি বিজ্ঞপত্তি-২০২৩ ট্রাকচাপায় নরসিংদীতে প্রাণ গেল ৪ জনের মৌসুমে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতের রেকর্ড বরিশালে, প্লাবিত নিম্নাঞ্চল বরিশাল-৪ আসনের সংসদ সদস্য পঙ্কজ নাথকে দলীয় পদ থেকে অব্যাহতি রাষ্ট্রীয় সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

সারা দেশে ইন্টারনেটের নতুন দাম নির্ধারণ, ১ সেপ্টেম্বর কার্যকর

অনলাইন ডেক্স::

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) সারা দেশে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের একই দাম নির্ধারণ করে দিচ্ছে। রাজধানীসহ দেশের যে কোনো শহর কিংবা ইউনিয়নে ইন্টারনেট সেবাদাতাদের একই দামে সংযোগ দিতে হবে। তবে নির্ধারিত দামের কম নেওয়া গেলেও কোনোভাবেই বেশি নেয়া যাবে না।

জানা গেছে, বিটিআরসি এই কর্মসূচির নাম দিয়েছে ‘এক দেশ, এক রেট’। ‘এক দেশ, এক রেটের’আওতায় ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য তিনটি প্যাকেজ থাকবে। ৫ এমবিপিএস ৫০০ টাকা, ১০ এমবিপিএস ৮০০ টাকা এবং ২০ এমবিপিএস এক হাজার ২০০ টাকায় পাওয়া যাবে।

ইন্টারনেট সেবাদাতারা জানান, এই দাম কার্যকর হলে ঢাকায় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের দাম প্যাকেজ প্রতি মাসে ১০০ থেকে ২০০ টাকা কমবে। তবে বেশি সুফল পাবেন জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়নের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা। ঢাকা ও চট্টগ্রামে ব্যান্ডউইথ সঞ্চালনের ব্যয় কম বলে ইন্টারনেট সেবার দাম কম রাখতে পারে সেবাদানকারীরা। ব্যান্ডউইথ ইউনিয়ন পর্যন্ত নিতে ব্যয় অনেক বেশি। এ কারণে সেখানে দামও বেশি রাখা হয়।

ইন্টারনেট সেবাদাতাদের সংগঠন আইএসপিএবির সাধারণ সম্পাদক এমদাদুল হক জানান, ব্যান্ডউইথ সঞ্চালনের ব্যয় কমাতে পারলে গ্রামপর্যায়ে কমমূল্যে ইন্টারনেট সেবা দেওয়া সম্ভব। সঞ্চালন ব্যয় বেশি হলে তো কারও পক্ষে কম দামে দেওয়া সম্ভব হবে না।

বিটিআরসির হিসাবে, দেশে গত মার্চ শেষে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সংযোগ সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯৮ লাখ। করোনাকালে এ সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। এক বছর আগেও সংযোগ সংখ্যা ১৮ লাখ কম ছিল। করোনাকালে দেশে ইন্টারনেটের প্রয়োজনীয়তা অনেক বেড়েছে। পড়াশোনা, ঘরে বসে অফিসের কাজ করা এবং বিনোদনের জন্য ইন্টারনেট নির্ভরতা বাড়ছে।

ইন্টারনেট সেবাদাতাদের দাবি, একটি সংযোগের বিপরীতে অন্তত চারজন ব্যবহারকারী রয়েছেন। ওদিকে মোবাইল অপারেটরদের তারহীন ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১০ কোটি ৫৬ লাখ।

উল্লেখ্য, সর্বশেষ ৯০ দিনে একবার ইন্টারনেটে প্রবেশ করলেই তাকে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ধরা হয়।

সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা