শুক্রবার, ১১ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, দুপুর ১:০১
শিরোনাম :
নলছিটিতে মা ও ছেলের ইসলাম ধর্ম গ্রহণ জুলাই গন অভ্যুত্থানে পুলিশের গুলিতে আহত বেলালকে সরকারি সহায়তার চেক প্রদান। ভাবির সঙ্গে পরকিয়া, যৌতুকের দাবিতে শিশু সন্তানসহ ঘরছাড়া স্ত্রী সরকারি ক্রয় ব্যবস্থার দক্ষতা বৃদ্ধিতে পটুয়াখালী ভার্সিটিতে: দুইদিনব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু। দুমকিতে চাঁদার টাকা না পেয়ে ইউপি চেয়ারম্যানকে লাঞ্চিত! কাঠালিয়ায় বিএনপির নতুন সদস্য সংগ্রহ ও সদস্য নবায়ন কার্যক্রম উদ্বোধন ফরম বিতরন ও আলোচনা সভা নলছিটিতে বিশ্ব তামাক দিবস উপলক্ষে সম্পৃক্তকরণ সভা অনুষ্ঠিত বিএনপি নেতা মাহাবুবুল হক নান্নুর ঈদের শুভেচ্ছা এবং ঐক্যের আহ্বান ঝালকাঠিতে ব্র্যাকের সামাজিক ক্ষমতায়ন ও আইনী সুরক্ষা কর্মসূচি পালিত বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন পরিবর্তনের দাবীতে নলছিটিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

করোনা নেগেটিভ হওয়ার পর যা করতে হবে

অনলাইন ডেস্ক::

করোনা নেভেটিভ হওয়ার পর উপসর্গ ধীরে ধীরে চলে গেলেও অনেকদিন ধরে দুর্বলতা থাকে শরীরে। অনেক করোনা রোগীই সুস্থ হওয়ার পরও অল্পতেই হাঁপিয়ে ওঠেন। এ দুর্বলতা কাটাতে অনেকের কয়েক মাস পর্যন্ত লেগে যায়। অনেক দিন থাকতে পারে জ্বর, কাশি এবং দুর্বলতা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কিছু বিষয় খেয়াল রাখলে একটু হলেও দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে পারবেন।

যেমন-

হালকা ব্যায়াম: অনেকে ঘরের মধ্যে একটু হাঁটলেও হাঁপিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু পুরোপুরি সুস্থ হতে হলে অল্প ব্যায়াম করা প্রয়োজন। সুস্থ হতে তাই ধীরে ধীরে হাঁটা, এক জায়গায় দাঁড়িয়ে হাত-পা ঘোরানো, চেয়ার বসে পায়ের ব্যায়াম করা, নিঃশ্বাসের ব্যায়াম এগুলো করা প্রয়োজন।

রোদে বসা: প্রত্যেক দিন অন্তত ২০ থেকে ৩০ মিনিট রোদে বসতে হবে। তবে খুব সকালের হাল্কা রোদে বসাই ভাল। রোদ কড়া হয়ে গেলে তখন উল্টো ফল হবে।

শুকনো ফল: একটি খেজুর, বেশ কয়েকটা কিশমিশ, ২-৩টি কাঠ বাদাম, ২টি আখরোট সারা রাত পানিতে ভিজিয়ে রেখে খেতে হবে। সকালে নাস্তার সঙ্গে এগুলো খেতে পারেন। আবার যখন ক্লান্ত লাগবে, তখনও অল্প অল্প করে খেতে পারেন। এসব খাবার শক্তি জোগাতে সাহায্য করবে।

হালকা খাবার: ডালের পানি, সিদ্ধ ভাত, কম তেল-মসলা দিয়ে করা তরকারি, পাতলা মাছের ঝোলের মতো খাবার খেতে হবে যাতে হজমে সুবিধা হয়। এ সময় প্রক্রিয়াজাত খাবার বা বেশি চিনি একদমই খাওয়া ঠিক নয়। এগুলো হজম করতে অনেক বেশি সময় লাগে এবং তাতে শরীরে শক্তি সঞ্চয় কম তৈরি হয়।

খিচুড়ি-স্যুপ: নানা রকম পুষ্টিকর ডালের খিচুড়ি খেতে পারেন এ সময়ে। একদিন পর পর খিচুড়ি তৈরি করার সময় কিছু মৌসুমি সবজিও দিয়েও রান্না করতে পারেন। সপ্তাহে ৩ থেকে ৪ দিন কোনও পুষ্টিকর স্যুপ খাওয়ার চেষ্টা করুন। মৌসুমি শাকসবজি দিয়ে স্যুপ বানালে বেশি উপকার পাওয়া যায়। খাওয়ার এক ঘণ্টা পর এমন কোনও চা বা পানীয় খান যা আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে।

ঘুম: এ সময় পর্যাপ্ত বিশ্রাম করা ছাড়া কোনও উপায় নেই। যত বেশি বিশ্রাম নেবেন, তত তাড়াতাড়ি আপনার ক্লান্তি দূর হবে। রাত নির্দিষ্ট সময়ে শুয়ে পড়ার চেষ্টা করুন।

সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা