শনিবার, ২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, সকাল ১০:০০
শিরোনাম :
নেছারাবাদ সাগরকান্দার কুখ্যাত ডাকাত রুবেল খুলনায় আটক উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত ডাক্তারের অবহেলায় নবজাতক মৃত্যুর অভিযোগ জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে নারী সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষ‍্যে নেছারাবাদ উপজেলায় মতবিনিময় সভা বরিশালে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহিদ দিবসের কর্মসূচি প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে আশ্রয় নিল ১৪ মিয়ানমার সেনা জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে মারার দল বিএনপি: শেখ ফজলে শামস পরশ বিআইডব্লিউটিএ’র গুদামের আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সার্ভিসের সাতটি ইউনিট অগ্রণী ব্যাংক ৯৭৫ তম রায়পুরা শাখার উদ্বোধন আসন্ন রায়পুরা পৌরসভা নির্বাচনে ২নং ওয়ার্ডে মোঃ বাহাউদ্দীনকে কাউন্সিলর করতে চান “ওয়ার্ডবাসী”

করোনা নেগেটিভ হওয়ার পর যা করতে হবে

অনলাইন ডেস্ক::

করোনা নেভেটিভ হওয়ার পর উপসর্গ ধীরে ধীরে চলে গেলেও অনেকদিন ধরে দুর্বলতা থাকে শরীরে। অনেক করোনা রোগীই সুস্থ হওয়ার পরও অল্পতেই হাঁপিয়ে ওঠেন। এ দুর্বলতা কাটাতে অনেকের কয়েক মাস পর্যন্ত লেগে যায়। অনেক দিন থাকতে পারে জ্বর, কাশি এবং দুর্বলতা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কিছু বিষয় খেয়াল রাখলে একটু হলেও দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে পারবেন।

যেমন-

হালকা ব্যায়াম: অনেকে ঘরের মধ্যে একটু হাঁটলেও হাঁপিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু পুরোপুরি সুস্থ হতে হলে অল্প ব্যায়াম করা প্রয়োজন। সুস্থ হতে তাই ধীরে ধীরে হাঁটা, এক জায়গায় দাঁড়িয়ে হাত-পা ঘোরানো, চেয়ার বসে পায়ের ব্যায়াম করা, নিঃশ্বাসের ব্যায়াম এগুলো করা প্রয়োজন।

রোদে বসা: প্রত্যেক দিন অন্তত ২০ থেকে ৩০ মিনিট রোদে বসতে হবে। তবে খুব সকালের হাল্কা রোদে বসাই ভাল। রোদ কড়া হয়ে গেলে তখন উল্টো ফল হবে।

শুকনো ফল: একটি খেজুর, বেশ কয়েকটা কিশমিশ, ২-৩টি কাঠ বাদাম, ২টি আখরোট সারা রাত পানিতে ভিজিয়ে রেখে খেতে হবে। সকালে নাস্তার সঙ্গে এগুলো খেতে পারেন। আবার যখন ক্লান্ত লাগবে, তখনও অল্প অল্প করে খেতে পারেন। এসব খাবার শক্তি জোগাতে সাহায্য করবে।

হালকা খাবার: ডালের পানি, সিদ্ধ ভাত, কম তেল-মসলা দিয়ে করা তরকারি, পাতলা মাছের ঝোলের মতো খাবার খেতে হবে যাতে হজমে সুবিধা হয়। এ সময় প্রক্রিয়াজাত খাবার বা বেশি চিনি একদমই খাওয়া ঠিক নয়। এগুলো হজম করতে অনেক বেশি সময় লাগে এবং তাতে শরীরে শক্তি সঞ্চয় কম তৈরি হয়।

খিচুড়ি-স্যুপ: নানা রকম পুষ্টিকর ডালের খিচুড়ি খেতে পারেন এ সময়ে। একদিন পর পর খিচুড়ি তৈরি করার সময় কিছু মৌসুমি সবজিও দিয়েও রান্না করতে পারেন। সপ্তাহে ৩ থেকে ৪ দিন কোনও পুষ্টিকর স্যুপ খাওয়ার চেষ্টা করুন। মৌসুমি শাকসবজি দিয়ে স্যুপ বানালে বেশি উপকার পাওয়া যায়। খাওয়ার এক ঘণ্টা পর এমন কোনও চা বা পানীয় খান যা আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে।

ঘুম: এ সময় পর্যাপ্ত বিশ্রাম করা ছাড়া কোনও উপায় নেই। যত বেশি বিশ্রাম নেবেন, তত তাড়াতাড়ি আপনার ক্লান্তি দূর হবে। রাত নির্দিষ্ট সময়ে শুয়ে পড়ার চেষ্টা করুন।

সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা