মঙ্গলবার, ৬ই মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ভোর ৫:৩৪
শিরোনাম :
ঝালকাঠিতে চলমান এসএসসি পরীক্ষায় এক কেন্দ্রের ৮ শিক্ষককে বহিস্কার প্রবাসীর স্ত্রীকে নিয়ে লাপাত্তা ছাত্রদলের সাধারন সম্পাদক রাজশাহীর তানোর থানায় গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা উজিরপুর জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সম্মাননা স্বারক উপহার পেলো মুহাইমিন শুভ মেহেরপুরে ৪৫ বোতল ফেনসিডিলসহ মাদক সমগ্রী নুরজাহান আটক পরিবেশ অধিদপ্তর ও জেলা প্রশাসনের যৌথ নেতৃত্বে একাধিক ইট ভাটায় অভিজান মেহেরপুরে যৌথ বাহিনীর অপারেশন ডেভিল হান্ট মেহেরপুর জেলা পুলিশের বিশেষ কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত মেহেরপুরে জনসম্পৃক্তি বিষয়ক বিএনপি’র কর্মীসভা অনুষ্ঠিত রায়পুরাতে চেয়ারম্যানের বাড়িতে অতর্কিত হামলায় ভাংচুর অগ্নিসংযোগ- লুটপাট ও গুলিবিদ্ধ গৃহবধূ নিহত

নরসিংদী রায়পুরায় প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে টাকা আত্নসাৎতে অভিযোগ

রায়পুরা প্রতিনিধি :

নরসিংদী রায়পুরার ১৭৩ নং ফুলদী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক ইসমাইল সাহেব তার আপন বোনের জামাই মিন্টু ও আপন চাচাতু ভাইও বটে এবং মিন্টুর বাবা আবুল কাশেমকে দিয়ে বিদেশে ভালো বেতনে চাকুরী দিবে বলে গরীব ও অসহায় মানুষের কাছ থেকে টাকা নেয়।পরবর্তীতে বিদেশে না পাঠাইয়া টাকাগুলো আত্নসাৎ করে।তাদের টাকাগুলো খুঁজতে গেলে প্রধান শিক্ষক তার ভাই মিন্টু এবং চাচা আবুল কাশেমকে বাদী করে বিভিন্ন হয়রানিমূলক মামলা-মোকাদ্দমায় জড়িত করে হয়রানি করে থাকে।নরসিংদী রায়পুরা থানার রায়পুরা পৌরসভার একজন স্থানীয় বাসিন্দা ভুক্তভোগী শফিকুল ইসলাম। সাং- থানাহাটি।তার নিকট থেকে ৬ লক্ষ টাকাও আত্নসাৎ করেন।এই টাকাগুলো ২ জনের টাকা। তাকেও প্রায় ৪ বছর ধরে বিভিন্ন হয়রানিমূলক মামলা- মোকদ্দমায় জড়িত করেন।শফিকুল ইসলাম সকল হয়রানিমূলক মামলা নিষ্পত্তি করেন।পরবর্তীতে উনি প্রধান শিক্ষকের নরসিংদী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের নিকট রায়পুরা উপজেলা চেয়ারম্যান সাহেবের লিখিত অভিযোগে সুপারিশ নিয়ে লিখিতভাবে সকল ডকুমেন্ট দিয়ে অভিযোগ করি।এখনও পর্যন্ত প্রধান শিক্ষক ইসমাইল সাহেবের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেয় নি।কারণ উনি একজন সরকারি লোক বলে।তাছাড়া রায়পুরা উপজেলা চেয়ারম্যান সাহেব এই বিষয়ে সমাধান করার জন্য রায়পুরা উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে দায়িত্ব দিলে সম্মানীত দায়িত্বপ্রাপ্ত মহোদয় ভুক্তভোগীকে ডেকে নিয়ে বিভিন্ন খারাপ আচারণ করে দেন।কারণ উনি একজনপ্রধান শিক্ষক সরকারী চাকুরীজীবী বটে। গত ৪ বছর ধরে তার চাচা আবুল কাশেম এবং মিন্টুকে দিয়ে ৫ টি মিথ্যা হয়রানিমূলক মামলা-মোকদ্দমায় জড়িত করেন।প্রধান শিক্ষক ইসমাইল সাহেব সরকারী চাকুরীজীবী বলে তাদেরকে দিয়ে মানুষকে বিভিন্ন হয়রানিমূলক মামলা-মোকদ্দমা করে টাকা আত্নসাৎ করেন।ভুক্তভোগী শফিকুল ইসলামকে গত ৪ বছরে বিভিন্ন হয়রানিমূলক ৫ টি মামলা করেন।প্রধান শিক্ষক ইসমাইল সাহেব আরও হয়রানিমূলক মামলা দিবে বলে হুমকি দেন। উপরোক্ত মামলা-মোকদ্দমা নিষ্পত্তি করি।১৪৪/১৮ যে মামলাটি প্রধান শিক্ষক তার নির্দেশে ৬ লক্ষ টাকার মধ্যে ২ লক্ষ ৩০ হাজার টাকার মালিক আনোয়ারা বাদী করে এই মামলাটি করেন। ভুক্তভোগী জানান যাবতীয় ডকুমেন্ট নিয়ে জেলা ও উপজেলার সকল প্রশাসনের নিকট লিখিতভাবে একটি অভিযোগ করে।এখনও পর্যন্ত আমার টাকাগুলো উদ্ধার করতে পারতাছে না।সর্বশেষে ভুক্তভোগী বলেন প্রধান শিক্ষকের নিকট থেকে টাকাগুলো উদ্ধারে জন্য শেখ হাসিনার নিকট ও প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ এবং জোর দাবী জানাচ্ছি।

সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা