বৃহস্পতিবার, ২৫শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, রাত ৯:০৮
শিরোনাম :
নেছারাবাদ সাগরকান্দার কুখ্যাত ডাকাত রুবেল খুলনায় আটক উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত ডাক্তারের অবহেলায় নবজাতক মৃত্যুর অভিযোগ জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে নারী সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষ‍্যে নেছারাবাদ উপজেলায় মতবিনিময় সভা বরিশালে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহিদ দিবসের কর্মসূচি প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে আশ্রয় নিল ১৪ মিয়ানমার সেনা জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে মারার দল বিএনপি: শেখ ফজলে শামস পরশ বিআইডব্লিউটিএ’র গুদামের আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সার্ভিসের সাতটি ইউনিট অগ্রণী ব্যাংক ৯৭৫ তম রায়পুরা শাখার উদ্বোধন আসন্ন রায়পুরা পৌরসভা নির্বাচনে ২নং ওয়ার্ডে মোঃ বাহাউদ্দীনকে কাউন্সিলর করতে চান “ওয়ার্ডবাসী”

পেইনকিলার খেয়ে নেমেও দলকে উদ্ধার করতে পারেননি র‍্যামোস

স্পোর্টস ডেস্ক::

ছিলেন ইনজুরিতে। যার কারণে ম্যাচের আগমুহূর্তে ওয়ার্ম আপেও ছিলেন না। তবু দলের প্রয়োজনে পেইন কিলার খেয়ে শেষমেশ মাঠে নেমে পড়েন রিয়াল মাদ্রিদ অধিনায়ক সার্জিও র‍্যামোস। তারপরও দলকে তুলতে পারেন নি ফাইনালে।

স্প্যানিশ সুপার কাপের সেমিফাইনালে বৃহস্পতিবার রাতে অ্যাথলেটিক বিলবাওয়ের মুখোমুখি হয় রিয়াল মাদ্রিদ। জিতলেই ফাইনালে দেখা হতো চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনার সঙ্গে। তবে ম্যাচে ২-১ গোলে হেরেছে মাদ্রিদিস্তারা।

ম্যাচের আগে বাম পায়ের হাঁটুতে চোট পেয়েছিলেন র‍্যামোস। ফলে মাঠের ওয়ার্মআপে ছিলেন না তিনি। তবে ম্যাচশুরুর আগে আগে ক্লাবের চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে পেইন কিলার খেয়ে মাঠে নামেন এই স্প্যানিশ তারকা।

মাদ্রিদ অন্তঃপ্রাণ র‍্যামোস এর আগে ২০১৪ ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালেও নেমেছিলেন পেইন কিলার নিয়ে। তবে এবারের ইনজুরিটা ভয়ংকরই ছিল। কারণ হাঁটুর ইনজুরির জন্য দীর্ঘমেয়াদে খেলা থেকে ছিটকে পড়ার শঙ্কা ছিল।

আগামী কয়েকদিন ক্লাব তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখবে। আগামী বুধবার কোপা দেল রে’র ম্যাচে আলকোয়ানোর বিপক্ষে র‍্যামোস খেলছেন না এটা মোটামুটি নিশ্চিত। তবে পরের সপ্তাহের রোববার লা লিগায় আলাভেজের বিপক্ষে ম্যাচে ফিরতে পারেন তিনি।

কোচ জিনেদিন জিদান চান না তার ফুটবলাররা ইনজুরি নিয়ে মাঠে নামুক। সেজন্য বিকল্প হিসেবে নাচো ফার্নান্দেজকে ম্যাচের জন্য প্রস্তুত করেছিলেন তিনি। যদিও রাফায়েল ভারানে চোট পাওয়ায় তার বদলি হিসেবে নাচোকে নামাতে বাধ্য হন জিদানে। অন্যদিকে পুরো ম্যাচেই খেলে যেতে হয় র‍্যামোসকে। ৩৪ বছর বয়সী এই ফুটবলার ম্যাচে খারাপও খেলেন নি। তবে দলকে উদ্ধার করতে আর পারলেন কই!

ম্যাচ শেষে তাই ইনজুরির ব্যথার চেয়েও বড় ব্যথাটা নিশ্চয়ই অন্তরে পেয়েছেন তিনি।

সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা