মঙ্গলবার, ২৮শে নভেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ, রাত ১১:২৮
শিরোনাম :
প্রধান মন্ত্রীর নির্দেশই সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ বরিশাল-৫ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হচ্ছেন..! দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন দেখতে চান রয়টার্সের সাংবাদিকসহ ৮৭ বিদেশি নির্বাচনের আগেই জাতীয় পার্টিতে ভাঙন দেখা দিচ্ছে…! বরিশাল বিভাগীয় সাংস্কৃতিক উৎসব ১৭ ডিসেম্বর আ’লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার বরিশাল-০৫ আসনের নৌকার মাঝি হলেন কর্নেল জাহিদ ফারুক বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আ.লীগের সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা বিভাগীয় কমিশনার মোঃ শওকত আলীর সভাপতিত্বে আইন-শৃঙ্খলা এবং সমন্বয় কমিটির সভা দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি) ১৫ লাখ টাকার বই বিক্রি, বিভাগীয় বইমেলার সমাপ্তি বরিশালে বিসিসি নতুন মেয়রের অভিষেক অনুষ্ঠান, নগরবাসীকে উন্নত সেবা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠান রোববার

অনলাইন ডেস্ক::

দেশের ৪৪তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৯ প্রদানের আসর বসছে ১৭ জানুয়ারি (রোববার)। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এদিন সকাল সাড়ে দশটায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রধান অতিথির আসন অলংকৃত করবেন। প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেবেন অনুষ্ঠানের সভাপতি তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এমপি।

দেশের চলচ্চিত্র অঙ্গনের একমাত্র রাষ্ট্রীয় ও সর্বোচ্চ পুরস্কার প্রদানের এ আয়োজনে বিশেষ অতিথি হিসেবে যোগ দেবেন তথ্য মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান এবং তথ্য মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটির সভাপতি ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। তথ্যসচিব খাজা মিয়া স্বাগত বক্তব্য রাখবেন। যোগ দেবেন চলচ্চিত্র ও সংস্কৃতি অঙ্গনের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।

২০১৯ সালে নির্মিত চলচ্চিত্রগুলোর মধ্য থেকে ২৫টি ক্যাটাগরিতে ৬টি যুগ্মসহ মোট ৩১ জনকে জাতীয় পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত করে জুরি বোর্ড। এর সঙ্গে চলচ্চিত্রে বিশেষ অবদানের জন্য মাসুদ পারভেজ (সোহেল রানা) ও কোহিনুর আক্তার সুচন্দা এবছর আজীবন সম্মাননায় অভিষিক্ত হচ্ছেন।

১৯৭৬ সালের ৪ এপ্রিল প্রথম চলচ্চিত্র পুরস্কার দেওয়া হয়। ২০০৯ সালে প্রথম চালু করা হয় আজীবন সম্মাননা পুরস্কার। গত বছরের ৩ ডিসেম্বর তথ্য মন্ত্রণালয় থেকে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৯ প্রজ্ঞাপন জারি হয়।

আজীবন সম্মাননা : মাসুদ পারভেজ ( সোহেল রানা) ও কোহিনূর আক্তার সূচন্দা

শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র : ন’ ডরাই ও ফাগুন হাওয়ায়
শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র : নারী জীবন
শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্য চলচ্চিত্র : যা ছিলো অন্ধকারে
শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক : তানিম রহমান অংশু (ন’ ডরাই)

শ্রেষ্ঠ অভিনেতা : তারিক আনাম খান (আবার বসন্ত)
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী : সুনেরাহ বিনতে কামাল (ন’ ডরাই)
শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা : ফজলুর রহমান বাবু (ফাগুন হওয়ায়)
শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী : নারগিস আক্তার (মায়া- দ্য লস্ট মাদার)
শ্রেষ্ঠ খল অভিনেতা : জাহিদ হাসান (সাপলুডু)
শ্রেষ্ঠ শিশু শিল্পী : নাইমুর রহমান আপন (কালো মেঘের ভেলা) ও আফরীন আক্তার (যদি একদিন)

শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালক : মোস্তাফিজুর রহমান ইমন (মায়া- দ্য লস্ট মাদার)
শ্রেষ্ঠ নৃত্য পরিচালক : হাবিবুর রহমান (মনের মতো মানুষ পাইলাম না)
শ্রেষ্ঠ গায়ক : মৃণাল কান্তি দাস (তুমি চাইয়া দেখো- শাটল ট্রেন)
শ্রেষ্ঠ গায়িকা : মমতাজ বেগম (বাড়ির ওই পূর্বধারে- মায়া- দ্য লস্ট মাদার) ও ফাতিমা-তুয যাহুরা ঐশী (মায়া, মায়ারে- মায়া- দ্য লস্ট মাদার)
শ্রেষ্ঠ গীতিকার : নির্মলেন্দু গুণ (ইস্টিশনে জন্ম আমার- কালো মেঘের ভেলা) ও কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী (চল হে বন্ধু- মায়া- দ্য লস্ট মাদার)
শ্রেষ্ঠ সুরকার : প্লাবন কোরেশী (বাড়ির ওই পূর্বধারে- মায়া দ্য লস্ট মাদার) ও তানভীর তারেক (আমার মায়ের আঁচল- মায়া দ্য লস্ট মাদার)

শ্রেষ্ঠ কাহিনীকার : মাসুদ পথিক (মায়া-দ্য লস্ট মাদার)
শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার : মাহবুব উর রহমান (ন’ ডরাই)
শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা : জাকির হোসেন রাজু (মনের মতো মানুষ পাইলাম না)
শ্রেষ্ঠ সম্পাদক : জুনায়েদ আহমেদ হালিম (মায়া- দ্য লস্ট মাদার)
শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশক : মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ বসু ও ফরিদ আহমেদ (মনের মতো মানুষ পাইলাম না)

শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক : সুমন কুমার সরকার (ন’ ডরাই)
শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক : রিপন নাথ (ন’ ডরাই)
শ্রেষ্ঠ পোষাক ও সাজ-সজ্জা : খন্দকার সাজিয়া আফরিন (ফাগুন হাওয়ায়)
শ্রেষ্ঠ মেকআপম্যান : রাজু (মায়া- দ্য লস্ট মাদার)

সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা